× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

জোড়া খুনের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান জেলে

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে
৯ মার্চ ২০২১, মঙ্গলবার

 ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের জগন্নাথপুরের জোড়া খুনের মামলায় অবশেষে জেলে গেলেন ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ রানা। গতকাল দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে বিচারক মোহাম্মদ শফিউল আজম তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মাসুদ রানা নবীনগর উপজেলার সাতমোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তার ভাই এম. এ. হালিম নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। জেলা আদালত পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মো. দিদারুল আলম জানান, ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ রানা জোড়া খুনের মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালতের বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। জানা যায়, ২০১৭ সালের ১লা মার্চ নবীনগর উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামে প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন সাবেক বিজিবি সদস্য ইয়াছিন মিয়া ও তার ভায়রা ভাই এনামুল হক। তারা দুইজনই উপজেলার রসুল্লাবাদ ইউনিয়নের রসুল্লাবাদ গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
মোটরসাইকেল নিয়ে বিরোধের জেরে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে সাতমোড়া ইউপির চেয়ারম্যান মাসুদ রানা ও তার সহযোগীরা ইয়াছিন এবং এনামুলকে খুন করেন বলে নিহতদের স্বজনরা অভিযোগ করেন। পরবর্তীতে চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ড ‘গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত’ বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ রানা। তখন নবীনগর থানা পুলিশও হত্যা মামলা নিতে চায়নি। এরপর এনামুল হকের স্ত্রী তাসলিমা বেগম ২৬ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর