× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

যে স্মৃতিতে আজও উজ্জ্বল বিদ্যা বালান

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
৯ মার্চ ২০২১, মঙ্গলবার

বলিউডে পা রেখেছিলেন ‘পরিণীতা’ হয়ে। এক ঢাল চুল, কপালে টিপ, শাড়িতে তখন বিদ্যা বালান পাশের বাড়ির মেয়ে। কিছু বছরের মধ্যেই ভোলবদল। ‘পরিণীতা’ তখন ‘সিল্ক স্মিতা’। খোলামেলা পোশাক, যৌনতা আর উন্মুক্ত বক্ষভাঁঁজে অন্য রকম বিদ্যা। তার অভিনয় ‘১০০ কোটি ক্লাব’-এ পৌঁছে দেয় ‘দ্য ডার্টি পিকচার’কে। সাহসী বিদ্যায় মুগ্ধ দর্শক। কিন্তু অভিনেত্রীর মা-বাবা? তারা কী বলেছিলেন? সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সেই গল্পই শোনালেন বিদ্যা।
ছবি মুক্তির আগেই চিন্তায় ছিলেন অভিনেত্রী। হিট-ফ্লপের হিসেব নিয়ে নয়। মা-বাবাকে নিয়ে। ‘সিল্ক স্মিতা’র চরিত্রে মেয়েকে দেখে তারা কী বলবেন, সেই চিন্তায় চিন্তিত ছিলেন অভিনেত্রী। ছবি চলাকালীন স্ক্রিনিং রুমের বাইরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন বিদ্যা। তার পর যা ঘটেছিল, অভিনেত্রীর স্মৃতিতে তা আজও উজ্জ্বল। ছবি দেখে বেরিয়ে আপ্লুত ছিলেন বিদ্যার বাবা। হাততালি দিয়ে ভাল লাগার মাত্রা বোঝাতে চেয়েছিলেন মেয়েকে। অন্য দিকে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন অভিনেত্রীর মা। পর্দায় মেয়ের মৃত্যু দেখে নিজেকে সামলাতে পারেননি তিনি। জানিয়েছিলেন, পর্দায় এক মুহূর্তের জন্য খারাপ দেখায়নি অভিনেত্রীকে। এই ছবি করার আগে অনেকেই সাবধান করেছিলেন অভিনেত্রীকে। ছবিটি না করারও উপদেশ পেয়েছিলেন তিনি। তবে কারও কথা না শুনেই ‘দ্য ডার্টি পিকচার’-এ সই করেছিলেন তিনি। ‘সিল্ক স্মিতা’র চরিত্রে অভিনয়ের সুবাদেই জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন বিদ্যা। গত বছর গণিতবিদ শকুন্তলা দেবীর জীবনচিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর