× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

গাজীপুরের সাবেক মেয়র মান্নানের সাজা কেন বাড়ানো হবে না, জানতে চান হাইকোর্টে

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৩ বছর আগে) মার্চ ৯, ২০২১, মঙ্গলবার, ১:০৬ অপরাহ্ন

অর্থ আত্মসাতের মামলায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বরখাস্ত হওয়া মেয়র প্রফেসর এম এ মান্নানের সাজা কেন বাড়ানো হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। পরে আইনজীবী মানিক সাংবাদিকদের জানান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের বরখাস্ত মেয়র প্রফেসর এম এ মান্নানের সাজা বৃদ্ধির জন্য দুদকের  রিভিশন আবেদনের উপর রুল দিয়েছে হাইকোর্ট।  আগামী ১১ই এপ্রিল এম এ মান্নানের করা আপিলসহ একত্রে শুনানি হবে ।
অর্থ আত্মসাতের মামলায় গাজীপুর সিটি করপোরেশন সাবেক মেয়র অধ্যাপক এম. এ মান্নানকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদ- দিয়েছিলেন আদালত। ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ সৈয়দ কামাল হোসেনের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। একইসঙ্গে তাকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদ-ের আদেশ দেন। এছাড়া এ মামলায় অন্য আসামি গোলাম কিবরিয়াকে খালাস দেন আদালত।
নথি থেকে জানা যায়, আসামি এম এ মান্নান গাজীপুরের মেয়র হিসেবে থাকার সময়ে (২০১৩ সালের ১৮ আগস্ট থেকে ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত) ভুয়াভাবে ৯৯৯টি ভাউচারের অনুদান ও ব্যয় দেখিয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ত্রাণ এবং দরিদ্র তহবিল থেকে ৪৯ লাখ এক হাজার ৮৪৮ টাকা আত্মসাৎ করেন এম এ মান্নান ও গোলাম কিবরিয়া।
এ ঘটনায় দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক সামছুল আলম ২০১৬ সালের ২৩ জুন গাজীপুরের জয়দেবপুর থানায় এম এ মান্নান ও গোলাম কিবরিয়া নামে একটি মামলা দায়ের করেন।
২০১৭ সালের ১২ জানুয়ারি এম এ মান্নান ও গোলাম কিবরিয়ার নামে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদক। এরপর গাজীপুরে স্পেশাল জজ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিচারের জন্য ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতে বদলে করেন। ২০১৯ সালের ১৭ই জানুয়ারি আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারের আদেশ দেন। এ মামলায় বিভিন্ন সময়ে ছয় জন সাক্ষ্য দেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর