খেলা
কোচ-ক্রিকেটারদের দিকে কড়া নজর সুজনের
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০২১-০৪-০৭
দীর্ঘদিন বাংলাদেশ দলের সঙ্গে নেই খালেদ মাহমুদ সুজন। না, ম্যানেজার না অন্যকোনো দায়িত্বে! টাইগারদের সবকিছু থেকেই নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন দেশের সাবেক এই অধিনায়ক। আবারো তিনি যুক্ত হচ্ছেন দলের সঙ্গে। এ মাসেই আসন্ন শ্রীলঙ্কা সফরে তিনি দলের সঙ্গে থাকবেন টিম লিডার হিসেবে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন কিছুদিন আগেই ঘোষণা দিয়েছেন আবারো সফরগুলোতে দলের টিম লিডার হিসেবে থাকবেন একজন বিসিবি পরিচালক। সেই ধারাবাহিকতায় সবশেষ নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়েছিলেন বিসিবি’র মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস। কিউইদের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি- টোয়েন্টিতে হোয়াইটওয়াশ হয়ে ফিরেছে দল। এর আগে দেশের মাটিতে টেস্ট সিরিজে একই ফলাফল। গেল কয়েকবছরে ব্যর্থতার পাল্লা ভারী হয়েছে এদেশের ক্রিকেটে। বিশেষ করে টেস্টে ঘাড় সোজা করে দাঁড়াতেই পারছে না। ভিতরে-বাইরে অস্থিরতা। ঠিক এমন বিপর্যস্ত্ত মুহূর্তে সুজন জানালেন টিম বাংলাদেশকে ফেরাতেই লড়াই করবেন দলের পাশে থেকে। তিনি বলেন, ‘আমিও তো আপনাদের মতো সেরকম দূর থেকেই দেখেছি। তো টিম বাংলাদেশের কি হলো তা আমি জানি না। যেহেতু এবার আমি যাচ্ছি, আমি দেখবো কি হলো। চেষ্টা করবো টিম বাংলাদেশের কোনো প্রবলেম থাকলে সেটা যেন ক্লিয়ার হয়। আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যেন লড়তে পারি, ভালো খেলে জিততে পারি- সেটাই থাকবে আমার টার্গেট। আমার তো কাজই সেটা করা।’
করোনাতে প্রায় ১১ মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে পারেনি বাংলাদেশ। এ বছর জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজয় জয় দিয়েই দারুণ শুরু করে টাইগাররা। তবে টেস্টে সেই আনন্দ মিলিয়ে যায়। দুই ম্যাচে হেরে হোয়াইটওয়াশ হয় দেশের মাটিতে। এরপর নিউজিল্যান্ডেও দারুণভাবে ব্যর্থ দল। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর দলের নয়া কোচ হয়ে আসেন রাসেল ডমিঙ্গো। কিন্তু দলকে তিনি এখন পর্যন্ত বড় কোনো সাফল্য এনে দিতে পারেননি। বরঞ্চ টাইগারদের উন্নতির গ্রাফটা নিজের দিকেই গেছে। তাই কোচের পরিচালনা ও যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সেই সঙ্গে ক্রিকেটারদের দিকেও কড়া অভিযোগের আঙ্গুল। সব মিলিয়ে সুজন জানালেন এবার তার কড়া নজর থাকবে কোচ ও ক্রিকেটারদের দিকে। দেখা যাক আসলে ঘাটতি কোথায়! তিনি বলেন, ‘আমি তো পার্সোনালি জানি ভালো কোচ (ডমিঙ্গো)। এখন কাছ থেকে আমি যখন দেখবো তখন আরো ভালো বোঝা যাবে। অবশ্যই আমরা তো চিন্তা-ভাবনা করেই রাসেলকে নিয়েছিলাম। সে তো গুড কোচ অবশ্যই। পারফরমেন্স তো কোচের ওপর ডিপেন্ড করবে না। খেলবে প্লেয়াররা কোচরা নন। কোচ তো হাজার প্ল্যান দিতে পারেন। আপনি যদি মাঠে এক্সিকিউট করতে না পারেন তাহলে ওই প্ল্যান দিয়ে লাভটা কি? আমার কাছে মনে হয় এখানে কো-অর্ডিনেশনের ব্যাপারটা খুব ইম্পরটেন্ট। জানি না কেন এ রকম হচ্ছে, সুতরাং কাছাকাছি না মিশলে কমেন্ট করাটা আসলে ডিফিকাল্ট।’ এই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে শ্রীলঙ্কায় টেস্ট সিরিজ খেলতে যাওয়ার কথা টাইগারদে। ২১শে এপ্রিল থেকে দুই ম্যাচের সিরিজটি হবে ক্যান্ডিতে। তবে এই সফরে টাইগারদের টিম লিডার হওয়ার কথা ছিল বিসিবি’র পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দূর্জয়ের। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে তিনি যাচ্ছেন না। তার পরিবর্তে দায়িত্বটা পেয়েছেন সুজন। প্রায় দুই বছর পর দলের সঙ্গে থাকতে পেরে দারুণ উচ্ছ্বসিত সাবেক এই ক্রিকেটার। তিনি বলেন, ‘ফিল তো কিছু নাই দায়িত্ব আবার একটা। এর আগে জালাল ভাই গিয়েছিলেন বোর্ড হয়তো বা ঘুরে ফিরে সবাইকে দিচ্ছে। বোর্ডের যেহেতু আস্থার জায়গা আছে আমাদের ওপরে। অবশ্যই এক্সসাইটেড, আবারো বাংলাদেশ টিমের সঙ্গে যাবো। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সিরিজ সামনে। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। যদিও আমরা টেস্ট ম্যাচে পিছিয়ে আছি। সুতরাং যখনি টেস্ট ম্যাচ আসে মনে হয় কীভাবে আমরা ভালো করতে পারি, জিততে পারি।’ তবে টাইগারদের আগের ফলাফল যাইহোক এবার সুজন সামনে তাকাতে চান। দলের ওপর তার ভীষণ আস্থাও আছে। তিনি বলেন, ‘অবশ্যই আমরা একটা ভালো দল। যদিও বা আমরা দেশের মাটিতে দু’টো সিরিজ জয় করতে পারিনি। হয়তো আমাদের ছোটখাটো ভুল-ত্রুটি ছিল। এগুলো কাটিয়ে উঠে চাইবো যে শ্রীলঙ্কায় ভালো কিছু করতে। এই দলটার এবিলিটি আছে ম্যাচ জেতার। শ্রীলঙ্কায় আমরা জানি যে, পাল্লেকেলেতে দু’টি টেস্ট ম্যাচ হবে। সেখানে ব্যাট করার জন্য উইকেটটা ভালো, স্পোর্টিং উইকেট। তাই আমি মনে করি আমরা ভালো টেস্ট ম্যাচ খেলবো।’
করোনাতে প্রায় ১১ মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে পারেনি বাংলাদেশ। এ বছর জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজয় জয় দিয়েই দারুণ শুরু করে টাইগাররা। তবে টেস্টে সেই আনন্দ মিলিয়ে যায়। দুই ম্যাচে হেরে হোয়াইটওয়াশ হয় দেশের মাটিতে। এরপর নিউজিল্যান্ডেও দারুণভাবে ব্যর্থ দল। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর দলের নয়া কোচ হয়ে আসেন রাসেল ডমিঙ্গো। কিন্তু দলকে তিনি এখন পর্যন্ত বড় কোনো সাফল্য এনে দিতে পারেননি। বরঞ্চ টাইগারদের উন্নতির গ্রাফটা নিজের দিকেই গেছে। তাই কোচের পরিচালনা ও যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সেই সঙ্গে ক্রিকেটারদের দিকেও কড়া অভিযোগের আঙ্গুল। সব মিলিয়ে সুজন জানালেন এবার তার কড়া নজর থাকবে কোচ ও ক্রিকেটারদের দিকে। দেখা যাক আসলে ঘাটতি কোথায়! তিনি বলেন, ‘আমি তো পার্সোনালি জানি ভালো কোচ (ডমিঙ্গো)। এখন কাছ থেকে আমি যখন দেখবো তখন আরো ভালো বোঝা যাবে। অবশ্যই আমরা তো চিন্তা-ভাবনা করেই রাসেলকে নিয়েছিলাম। সে তো গুড কোচ অবশ্যই। পারফরমেন্স তো কোচের ওপর ডিপেন্ড করবে না। খেলবে প্লেয়াররা কোচরা নন। কোচ তো হাজার প্ল্যান দিতে পারেন। আপনি যদি মাঠে এক্সিকিউট করতে না পারেন তাহলে ওই প্ল্যান দিয়ে লাভটা কি? আমার কাছে মনে হয় এখানে কো-অর্ডিনেশনের ব্যাপারটা খুব ইম্পরটেন্ট। জানি না কেন এ রকম হচ্ছে, সুতরাং কাছাকাছি না মিশলে কমেন্ট করাটা আসলে ডিফিকাল্ট।’ এই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে শ্রীলঙ্কায় টেস্ট সিরিজ খেলতে যাওয়ার কথা টাইগারদে। ২১শে এপ্রিল থেকে দুই ম্যাচের সিরিজটি হবে ক্যান্ডিতে। তবে এই সফরে টাইগারদের টিম লিডার হওয়ার কথা ছিল বিসিবি’র পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দূর্জয়ের। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে তিনি যাচ্ছেন না। তার পরিবর্তে দায়িত্বটা পেয়েছেন সুজন। প্রায় দুই বছর পর দলের সঙ্গে থাকতে পেরে দারুণ উচ্ছ্বসিত সাবেক এই ক্রিকেটার। তিনি বলেন, ‘ফিল তো কিছু নাই দায়িত্ব আবার একটা। এর আগে জালাল ভাই গিয়েছিলেন বোর্ড হয়তো বা ঘুরে ফিরে সবাইকে দিচ্ছে। বোর্ডের যেহেতু আস্থার জায়গা আছে আমাদের ওপরে। অবশ্যই এক্সসাইটেড, আবারো বাংলাদেশ টিমের সঙ্গে যাবো। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সিরিজ সামনে। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। যদিও আমরা টেস্ট ম্যাচে পিছিয়ে আছি। সুতরাং যখনি টেস্ট ম্যাচ আসে মনে হয় কীভাবে আমরা ভালো করতে পারি, জিততে পারি।’ তবে টাইগারদের আগের ফলাফল যাইহোক এবার সুজন সামনে তাকাতে চান। দলের ওপর তার ভীষণ আস্থাও আছে। তিনি বলেন, ‘অবশ্যই আমরা একটা ভালো দল। যদিও বা আমরা দেশের মাটিতে দু’টো সিরিজ জয় করতে পারিনি। হয়তো আমাদের ছোটখাটো ভুল-ত্রুটি ছিল। এগুলো কাটিয়ে উঠে চাইবো যে শ্রীলঙ্কায় ভালো কিছু করতে। এই দলটার এবিলিটি আছে ম্যাচ জেতার। শ্রীলঙ্কায় আমরা জানি যে, পাল্লেকেলেতে দু’টি টেস্ট ম্যাচ হবে। সেখানে ব্যাট করার জন্য উইকেটটা ভালো, স্পোর্টিং উইকেট। তাই আমি মনে করি আমরা ভালো টেস্ট ম্যাচ খেলবো।’