অনলাইন
মানবজমিনকে ঋতুপর্ণা- জন্মদিনে মান্না ভাইকে খুব মিস করছি
তারিক চয়ন
২০২১-০৪-১৪
ঢাকাই সিনেমায় যে হাতেগোনা কয়েকজন নায়ক সফলতা পেয়েছেন, তাদের একজন মান্না। তাকে বলা চলে, বাণিজ্যিক সিনেমার প্রাণভোমরা। তাকে ঘিরেই একটা সময় আবর্তিত হয়েছিল ঢালিউড। একের পর এক হিট সিনেমা উপহার দিয়ে চাঙ্গা রেখেছিলেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে। দেশজুড়ে অসামান্য জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন তিনি। একাধারে তিনি নায়ক, প্রযোজক এবং সংগঠক ছিলেন। অনেক গুণী জ্যেষ্ঠ অভিনয় শিল্পীকে তিনি চলচ্চিত্রে ফিরিয়ে এনেছিলেন। ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির খারাপ সময়ে একাই হাল ধরে বহু হিট, সুপার হিট ছবি উপহার দিয়েছিলেন মান্না। ইন্ডাস্ট্রির মানুষ এখনও নায়ক মান্নাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে।
আজ সেই মান্নার জন্মদিন। ১৯৬৪ সালের ১৪ এপ্রিল টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতি উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। মান্নার জন্মদিনে তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কলকাতা তথা দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
তার সঙ্গে অনেক চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন জানিয়ে মানবজমিনকে ফোনে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘জন্মদিনে মান্না ভাইকে খুব মিস করছি। মান্না ভাই ছিলেন, আছেন, থাকবেন। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য অনেক করেছেন। বাংলা চলচ্চিত্র কি করলে ভালো চলবে, দর্শক কোন ছবিটি গ্রহণ করবে তা নিয়ে ভাবতেন তিনি।"
২০০৮ সালে মান্না মারা যান। তার উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘আম্মাজান’, ‘ত্রাস’, ‘দাঙ্গা’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘লাল বাদশা’, ‘বীর সৈনিক’, ‘এ দেশ কার’, ‘ভাইয়ের শত্রু ভাই’, ‘কঠিন পুরুষ’ ইত্যাদি।
আজ সেই মান্নার জন্মদিন। ১৯৬৪ সালের ১৪ এপ্রিল টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতি উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। মান্নার জন্মদিনে তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কলকাতা তথা দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
তার সঙ্গে অনেক চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন জানিয়ে মানবজমিনকে ফোনে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘জন্মদিনে মান্না ভাইকে খুব মিস করছি। মান্না ভাই ছিলেন, আছেন, থাকবেন। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য অনেক করেছেন। বাংলা চলচ্চিত্র কি করলে ভালো চলবে, দর্শক কোন ছবিটি গ্রহণ করবে তা নিয়ে ভাবতেন তিনি।"
২০০৮ সালে মান্না মারা যান। তার উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘আম্মাজান’, ‘ত্রাস’, ‘দাঙ্গা’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘লাল বাদশা’, ‘বীর সৈনিক’, ‘এ দেশ কার’, ‘ভাইয়ের শত্রু ভাই’, ‘কঠিন পুরুষ’ ইত্যাদি।