× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সর্বাত্মক লকডাউনের দ্বিতীয় দিন /রাজধানীতে বেড়েছে গাড়ি চলাচল, অনেকটাই শৈথিল্য পুলিশে

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(৩ বছর আগে) এপ্রিল ১৫, ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর কাওরানবাজার এলাকার চিত্র

সর্বাত্মক লকডাউনের প্রথমদিন যতটা কড়াকড়ি ছিল তা দ্বিতীয় দিনে অনেকটাই ঢিলেঢালা। রাজধানীর মতিঝিল, দৈনিকবাংলা, ফকিরাপুল, শান্তিনগর, মগবাজার, কাওরানবাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে। প্রথমদিনের তুলনায় দ্বিতীয়দিনে রিকশা চলাচল ছিল চোখে পড়ার মতো। যদিও কোথাও কোথাও পুলিশকে রিকশা আটকাতে দেখা গেছে। কিন্তু এত রিকশা নেমে পড়েছে রাস্তায় যে কত আটকাবে? তাছাড়া ব্যক্তিগত কার চলাচল গতকালের তুলনায় অনেক বেশি লক্ষ্য করা গেছে।
 
গতকাল এ সময় যেখানে মতিঝিল থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত গোটা দশেক গাড়ি চোখে পড়েনি। যারাই নেমেছে জরুরি প্রয়োজন আর পুলিশের মুভমেন্ট পাস দেখাতে হয়েছে। আজ তার ভিন্ন চিত্র।

রাজধানীর টিকাটুলি মোড়ে বেশ কিছু রিকশা আটকে রেখেছে পুলিশ।
ভুক্তভোগি চালকদের পুলিশ বলেছে, দুপুর বারটার পর সব আটক রিকশা ছেড়ে দেব। সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আটক এক রিকশা চালক চিৎকার করে বলছে, আমার রিকশা দিলে দেন নইলে আল্লাহর কাছে বিচার দিলাম। রিকশা না ছাড়লে খামু কি?
   
রাজারবাগ, শান্তিনগর, কাকরাইল এলাকায় রাস্তায় পুলিশকে দেখে মনে হয়েছে অনেকটাই কিংকর্তব্যবিমূঢ়। তারা কি করবেন সর্বাত্মক এই লকডাউনে বুঝতে পারছেন না। বিশেষত যেখানে খেটে খাওয়া মানুষ তার একবেলা রুটি রুজির জন্য পথে নামতে শুরু করেছে।
 
মহল্লার অলিগলি সরব মানুষের চলাচলে। প্রায় সকলেই ছুটির আমেজে কেনাকাটা করছে। দোকানপাট বলতে গেলে সবই খোলা। আর কাঁচাবাজারের চিত্র প্রতিদিনকার মতোই। কাওরানবাজারে ভিড় লক্ষ্য করা গেছে ক্রেতাদের। হয়তো স্বভাবিকের তুলনায় কিছুটা কম। তবে তা সর্বাত্মক লকডাউনের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ নয়।
    
খুলেছে ব্যাংকগুলো। তবে গ্রাহকদের উপস্থিতি কম। মতিঝিলে সীমিত পরিসরে বেশকিছু ব্যাংকের শাখা এ চিত্র দেখা গেছে। যদিও সর্বাত্মক লকডাউনে ব্যাংক খোলা থাকা বা না থাকা নিয়ে হয়েছে লঙ্কাকা-। আজ ব্যাংক খুললেই জরুরি প্রয়োজন ছাড়া গ্রাহকরা খুব একটা ব্যাংকমুখি হচ্ছেন বলে মনে হয়নি। শুধুমাত্র ব্যবসায়ীদের জরুরি প্রয়োজনে কিছূ লেনেদেন সম্পন্ন হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর