× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অমর রাজ্জাক-কবরী জুটি

বিনোদন

স্টাফ রিপোর্টার
১৮ এপ্রিল ২০২১, রবিবার

ষাটের দশক থেকে ঢাকাই ছবিতে এসেছে একের পর এক জনপ্রিয় জুটি। তবে এর মধ্যে সবচাইতে সফল রাজ্জাক-কবরী জুটি। বলা হয়, বাংলাদেশি সিনেমা জগতের নক্ষত্র প্রেম জুটি রাজ্জাক-কবরী। এই জুটির প্রেমের অনবদ্য উপস্থাপন দর্শকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়তা পায়। এই জুটি অভিনীত জনপ্রিয় গান ‘তুমি যে আমার কবিতা’ বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ধ্রুপদী গানের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। তাদের শুরুটা হয়েছিল প্রয়াত নির্মাতা সুভাষ দত্তের হাত ধরে। ১৯৬৮ সালে সুভাষ দত্ত এই জুটিকে নিয়ে নির্মাণ করেন ‘আবির্ভাব’ চলচ্চিত্রটি। প্রথম ছবি দিয়েই বাজিমাত করেন তারা।
দর্শকের মনে জায়গা করে নেন রাজ্জাক-কবরী জুটি। এরপর থেকেই তারা জুটি বেঁধে উপহার দিয়েছেন ‘ময়নামতি’, ‘নীল আকাশের নীচে’, ‘দর্পচূর্ণ’, ‘দীপ নেভে নাই’, ‘অধিকার’, ‘রংবাজ’সহ আরো অনেক দর্শকপ্রিয় ছবি। পর্দার রসায়নের বাইরে রাজ্জাক-কবরীর প্রেম নিয়েও গল্প-গুজবের অভাব ছিল না। রাজ্জাক-কবরী সিনেমার অবিচ্ছেদ্য জুটি যেমন ছিলেন, তেমনি তাদের মধ্যে ঝগড়াও লেগে থাকতো। এসব নিয়ে মান-অভিমানও নাকি তৈরি হতো। নিজের ৭৬তম জন্মদিনের প্রারম্ভে ২০১৭ সালের ২২শে জানুয়ারি সন্ধ্যায় গুলশানে নিজের বাসভবন ‘রাজলক্ষ্মী’তে বসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের ছলে কবরীর সঙ্গে ‘প্রেমকথা’ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক। তিনি বলেন, তোমাদের মা-খালাদের কাছে প্রশ্ন করো যে রাজ্জাক-কবরী সম্পর্কে কিছু বলো। তারা দেখবে ফিসফিস করে বলছে, ওহ বাবা! সে কী প্রেম। আসলে আমার আর কবরীর পর্দার প্রেমটাকে সবাই এতটাই ভালোবেসেছিল। রাজ্জাক-কবরী দু’জনই এখন প্রয়াত। কিন্তু যতদিন বাংলা চলচ্চিত্র থাকবে ততদিন দর্শকদের কাছে  অমর হয়েই থাকবে এই জুটি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর