× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

লাকী আখন্দকে হারানোর দিন আজ

বিনোদন

স্টাফ রিপোর্টার
২১ এপ্রিল ২০২১, বুধবার

প্রখ্যাত সুরকার, সংগীত পরিচালক ও গায়ক লাকী আখন্দ হারানোর চার বছর পূর্ণ হলো আজ। ২০১৭ সালের ২১শে এপ্রিল আজকের এই দিনে তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান। দীর্ঘদিন দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে ভুগছিলেন তিনি। লাখী আখন্দ চলে গেলে গেছেন কিন্তু রেখে গেছেন তার কালজয়ী সৃষ্টি। যে সৃষ্টি আজও শ্রোতাদের মুখে মুখে। দীর্ঘ সংগীত জীবনে গুণী এ শিল্পী অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন। তার নিজের গাওয়া গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ‘এই নীল মনিহার’, ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’, ‘আমায় ডেকো না’, ‘মামনিয়া’, ‘আগে যদি জানতাম’, ‘হৃদয় আমার’ প্রভৃতি।  অন্য শিল্পীর জন্য করা গানগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’ (কুমার বিশ্বজিৎ), ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’ (সামিনা চৌধুরী), ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’ (হ্যাপী আখন্দ), ‘কে বাঁশি বাজায় রে’ (হ্যাপী আখন্দ) জেমসের কণ্ঠে  ‘লিখতে পারি না কোনো গান’, ‘ভালোবেসে চলে যেও না’ প্রভৃতি। লাকী আখন্দের জন্ম ১৯৫৬ সালের ১েই জুন।
৫ বছর বয়সেই তিনি তার বাবার কাছ থেকে সংগীতে নিয়েছেন হাতেখড়ি। লাকী আখন্দ ১৯৬৩-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত টেলিভিশন এবং রেডিওতে শিশু শিল্পী হিসেবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সেই এইচএমভি পাকিস্তানের সুরকার এবং ১৬ বছর বয়সে এইচএমভি ভারতের সংগীত পরিচালক হিসেবে নিজের নাম যুক্ত করেন। সর্বশেষ তিনি বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক (সংগীত) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। লাকি আখন্দের প্রথম সলো অ্যালবাম ‘লাকি আখন্দ’। ১৯৮৪ সালে সারগামের ব্যানারে এ অ্যালবাম প্রকাশ পায়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর