‘প্রিমো এইচএমসিক্স’ মডেলের নতুন আরেকটি ফোন বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দিলো ওয়ালটন। যাতে ব্যবহৃত হয়েছে ৬.৫২ ইঞ্চির ভি-নচ ডিসপ্লে, ৬০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারি শক্তিশালী ব্যাটারিসহ আকর্ষণীয় সব ফিচার। করোনা মহামারির মধ্যে ঘরে বসেই ওয়ালটনের নিজস্ব অনলাইন শপ ই-প্লাজা থেকে বিনামূল্যে ফোনটির প্রি-বুক দিলে ১০০০ টাকা মূল্যছাড় পাচ্ছেন গ্রাহক। ফলে ৮,৮৯৯ টাকা দামের ফোনটি মিলছে মাত্র ৭,৮৯৯ টাকায়। ই-প্লাজা থেকে কেনা সব মডেলের ওয়ালটন স্মার্টফোনে রয়েছে হোম ডেলিভারি নেয়ার ব্যবস্থা।

ওয়ালটন সেল্যুলার ফোন বিক্রয় বিভাগের প্রধান আসিফুর রহমান খান জানান, একবার ফুল চার্জে ফোনটি ৫০ দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই মোডে সচল থাকবে। এই ফোনে ৪৬ ঘন্টা ভয়েস কলিং, ৩০ ঘন্টা মিউজিক প্লেব্যাক, ১৮ ঘন্টা ওয়েব ব্রাউজিং, ১৪ ঘন্টা ভিডিও প্লেব্যাক এবং ৯ ঘন্টা ভিডিও রেকর্ডিংয়ের ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন গ্রাহক।

পিকক গ্রিন, মিডনাইট ব্লু এবং গ্রাডিয়েন্ট পার্পল রঙের স্মার্টফোনটির আইপিএস প্রযুক্তির এইচডি প্লাস পর্দার রেজ্যুলেশন ১৬০০ বাই ৭২০ পিক্সেল। এর বিশেষ ফিচারের মধ্যে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ১০ গো অপারেটিং সিস্টেম, ১.৬ গিগাহার্টজ গতির এআরএম কোর্টেক্স-এ৫৫ অক্টাকোর প্রসেসর, ২ জিবি র‌্যাম, পাওয়ার ভিআর জিই৮৩২২ গ্রাফিক্স, ৩২ জিবি অভ্যন্তরীণ মেমোরি, ১২৮ জিবি মাইক্রো এসডি কার্ড সাপোর্ট, এলইডি ফ্ল্যাশযুক্ত এফ ২.০ অ্যাপারচার সমৃদ্ধ পিডিএএফ প্রযুক্তির ডেপথ সেন্সর ও ১৩ মেগাপিক্সেলের এআই ডুয়াল রিয়ার ক্যামেরা, এফ ২.২ অ্যাপারচার সমৃদ্ধ পিডিএএফ প্রযুক্তির ৮ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা, ফেস আনলক, ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, ভিওএলটিই বা ভোল্টি সাপোর্টসহ ডুয়াল ফোরজি সিম, ওটিএ, ওটিজি ইত্যাদি।

বাংলাদেশে তৈরি এই স্মার্টফোনে ৩০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট সুবিধাসহ এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা থাকছে।।