বাংলারজমিন
বৈরী আবহাওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলে কাঙ্ক্ষিত পাট উৎপাদন হয়নি
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২০২১-০৫-০৯
ভারত, পাকিস্তান ও চীনের কাঁচাপাটের চাহিদা অনুযায়ী রপ্তানি করা সম্ভব হচ্ছে না। বৈরী আবহাওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলে কাঙ্ক্ষিত পাট উৎপাদন হয়নি। ফলে মোংলা বন্দর দিয়ে খুলনার দৌলতপুরের কাঁচাপাট রপ্তানি প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। রপ্তানিকারকরা এ মৌসুমে চাহিদা অনুযায়ী কাঁচাপাট কিনতে পারেননি। তারপরও কৃত্রিম সংকট চলছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গতবারের বন্যা ও আম্ফানের কারণে পাট আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফরিদপুর, রংপুর, যশোর, সাতক্ষীরা, খুলনার পাইকগাছা ও ডুমুরিয়ায় কাঙ্ক্ষিত পাট উৎপাদন হয়নি। বিগত বছরগুলোতে কৃষক প্রতি মণ পাট দু’হাজার টাকা থেকে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করে। গত জুলাই থেকে দৌলতপুর মোকামে পাট আসার পরিমাণ কমে যায়।
দৌলতপুর পাট রপ্তানিকারক শেখ শহিদুল ইসলাম জানান, আম্ফানের কারণে উৎপাদন কম হওয়ায় সেখানে পাট রপ্তানি কমেছে। অপরদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পাট কলগুলো বাংলাদেশের কাঁচা পাটের ওপর নির্ভরশীল। ভারত গোল্ডেন ফাইবারস কোয়ালিটির পাট ক্রয় করে। যা এশিয়ার মধ্যে শুধুমাত্র ফরিদপুর অঞ্চলেই উৎপাদিত হয়। মূলত: উৎপাদন কমের কারণে রপ্তানি বাণিজ্যে ভাটা বলে তার অভিমত।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গতবারের বন্যা ও আম্ফানের কারণে পাট আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফরিদপুর, রংপুর, যশোর, সাতক্ষীরা, খুলনার পাইকগাছা ও ডুমুরিয়ায় কাঙ্ক্ষিত পাট উৎপাদন হয়নি। বিগত বছরগুলোতে কৃষক প্রতি মণ পাট দু’হাজার টাকা থেকে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করে। গত জুলাই থেকে দৌলতপুর মোকামে পাট আসার পরিমাণ কমে যায়।
দৌলতপুর পাট রপ্তানিকারক শেখ শহিদুল ইসলাম জানান, আম্ফানের কারণে উৎপাদন কম হওয়ায় সেখানে পাট রপ্তানি কমেছে। অপরদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পাট কলগুলো বাংলাদেশের কাঁচা পাটের ওপর নির্ভরশীল। ভারত গোল্ডেন ফাইবারস কোয়ালিটির পাট ক্রয় করে। যা এশিয়ার মধ্যে শুধুমাত্র ফরিদপুর অঞ্চলেই উৎপাদিত হয়। মূলত: উৎপাদন কমের কারণে রপ্তানি বাণিজ্যে ভাটা বলে তার অভিমত।