× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

৮ বছর আগে করোনা ভাইরাস নিয়ে টুইট, পাত্তা দেননি কেউ

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(২ বছর আগে) মে ১১, ২০২১, মঙ্গলবার, ১২:৫৯ অপরাহ্ন

এখন থেকে প্রায় ৮ বছর আগে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন এক টুইটার ব্যবহারকারী। কিন্তু তখন তাকে কেউ পাত্তাই দেননি। হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন। সম্প্রতি তার ওই টুইট নতুন করে দৃষ্টি কেড়েছে। ফলে ২০১৩ সালের ৩রা জুনে করা তার টুইট এখন ভাইরাল। এই টুইট করেছিলেন @Marco_Acorte নামে একজন ব্যবহারকারী। তিনি লিখেছিলেন- ‘করোনা ভাইরাস আসছে’। নতুন করে তার এই টুইটা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে।
ফলে মানুষ এখন বিস্ময় প্রকাশ করছে ৮ বছর আগে কিভাবে এমন পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল তা নিয়ে। তিনি পূর্বাভাস দেয়ার পর এটাকে কেউ বিশ্বাসই করতে চান নি। আবার কেউ কেউ দাবি করছেন এই ব্যবহারকারী টুইটার হ্যাক করে টুইট করার তারিখ পরিবর্তন করেছেন। আবার কেউ কেউ এই পূর্বাভাস নিয়ে উপহার করেছেন। হাস্যকর মন্তব্য করেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ইন্ডিয়া ডট কম। এতে আরো বলা হয়, ঠিক এখন করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত ভারত। লাখ লাখ মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলেছে এই আনুবীক্ষণিক ভাইরাস। করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে হঠাৎ করে কোভিড সার্জ দেখা দিয়ে এক ভয়াবহতার সৃষ্টি করেছে। এতে ভারতের পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। হাসপাতালে স্থান নেই। সক্ষমতা অতিক্রম করে যাচ্ছে। কিন্তু এর কয়েক বছর আগে অর্থাৎ ৮ বছর আগে ওই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন মারকো আকোর্তে নামের টুইটার ব্যবহারকারী। তা এখন নতুন করে আলোচনায় ফিরেছে। এই একই টুইট এক বছরে আগেও ভাইরাল হয়েছিল। এর ফলে টুইটারের কিছু ব্যবহারকারী বলছেন, ওই টুইটকারী হয়তো যৌক্তিক কারণ দেখিয়েছিলেন। তিনি হয়তো করোনা ভাইরাসের জেনেরিক গ্রুপকে বোঝাতে চেয়েছিলেন, সুনির্দিষ্টভাবে কোভিড-১৯ কে বোঝাতে চাননি।
মারকো আকোর্তে ২০১৬ সালের পর থেকে টুইটারে আর কোনো পোস্ট দেননি। তার সর্বশেষ টুইট হলো একটি হাসির ইমোজি। গত বছর আরো একটি খবর বের হয়। তাতে বলা হয় ১৯৮১ সালে ডিন কুন্তজ তার থ্রিলার উপন্যাস ‘দ্য আইস অব ডার্কনেস’-এ একটি ভাইরাসের নাম উল্লেখ করেছেন। এর নাম দেয়া হয়েছে উহান-৪০০। উপন্যাসে এই ভাইরাস সৃষ্টি করা হয়েছে গবেষণাগারে একটি অস্ত্র হিসেবে। এতে চীনের একটি সামরিক গবেষণাগার নিয়ে কথা বলা হয়েছে। ওই গবেষণাগারে একটি ভাইরাস সৃষ্টি করা হয়। এটা তাদের জীবাণু অস্ত্রের কর্মসূচির অংশ। উপন্যাসের ওই গবেষণাগারের অবস্থান উহানে। এর প্রেক্ষিতেই ভাইরাসটির নাম দেয়া হয় ‘উহান-৪০০’।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর