× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বৈশ্বিক মহামারিতে আরও নিবিড়ভাবে গ্রাহকদের সাথে কাজ করছে হুয়াওয়ে

তথ্য প্রযুক্তি

স্টাফ রিপোর্টার
২২ মে ২০২১, শনিবার

শীর্ষস্থানীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে চীনের শেনজেনে অবস্থিত এর নিজস্ব ডারউইন এক্সহিবিশন হলে এক ভার্চুয়াল ট্যুরের আয়োজন করেছে। আজ অনুষ্ঠিত এই ভার্চুয়াল ট্যুরে প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিকভাবে এর আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক প্রযুক্তিগত ও এর সম্ভাবনা তুলে ধরে। পাশাপাশি অনুষ্ঠানে, এসব উন্নয়নের পেছনে হুয়াওয়ের ভূমিকাও তুলে ধরা হয়।
এই ভার্চুয়াল ট্যুরে বাংলাদেশ ও নেপালের গণমাধ্যমকর্মী এবং হুয়াওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। হুয়াওয়ে এশিয়া প্যাসিফিকের ভাইস প্রেসিডেন্ট জে চেন অনুষ্ঠানে অতিথিদের স্বাগত জানান, এবং অতিথিদের প্রযুক্তিগত উন্নয়নের নানা বিষয় সম্পর্কে অবহিত করেন। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারীগণ ফাইভজি প্রযুক্তির অফুরন্ত সম্ভাবনার ব্যাপারে ধারণা পান। ট্যুরে ফাইভজি সমর্থিত প্রযুক্তি, যেমন: গ্রীন এনার্জি, কার্যকরী টেলিকম প্রযুক্তি, স্মার্ট ম্যানুফাকচ্যারিং, স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট পোর্ট, স্মার্ট সিটি এবং ওটিএন আল্ট্রা-ফাস্ট ফাইন্যান্সিয়াল প্রাইভেট লেন –এর বিষয়ে ধারণা দেয়া হয়।  
অনুষ্ঠানে ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেন, “২০২০ সাল সবার জন্যই একটি কঠিন বছর ছিলো।
এ সময় বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলায় এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া ত্বরাণ্বিত করতে প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এসব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করতে হুয়াওয়ে আরও নিবিড়ভাবে গ্রাহক ও অংশীদারদের সাথে কাজ করছে। এক্ষেত্রে, সামনে এগিয়ে যেতে  বাংলাদেশ ও নেপালের মতো দেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে।“বাংলাদেশ দ্রুতই ডিজিটাল রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আর এক্ষেত্রে অদূর ভবিষ্যতে নতুন সব প্রযুক্তি বাস্তবায়নের উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষিতে এটা আরও বেশ প্রাসঙ্গিক; কেননা, এ বছরের শেষেই বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে ফাইভজি চালুর সম্ভাবনা রয়েছে।
চেন আরও বলেন, ‘নিরবচ্ছিন্ন ও ধারাবাহিক রূপান্তর নিশ্চিতে এসব দেশে সর্বোচ্চ দায়িত্বের সাথে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানে কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে, যা রূপান্তরের ক্ষেত্রে দেশগুলোকে প্রযুক্তির প্রাথমিক পর্যায় থেকে প্রযুক্তি চালিত পর্যায়ে উন্নীত হতে সহায়তা করবে।’
বিশ্বব্যাপী নানা জঙ্গলের জীববৈচিত্র্য পর্যবেক্ষণ করতে ১৮৩১ সালে যাত্রা শুরু করেছিলেন চার্লস ডারউইন। তার যুগান্তকারী আবিষ্কার প্রকৃতি বিজ্ঞানে নতুন যুগের সূচনা করে। ডারউইনের ধারণায় অনুপ্রাণিত হয়ে হুয়াওয়েও একইভাবে আইসিটি খাতের সর্বাধুনিক উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি ‘ডিজিটেলিজিন্ট ফরেস্টে’ আইসিটি খাতের সমৃদ্ধিতে নতুন সব বিষয় উন্মোচনে নিজেদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর