ইরানে চলছে দেশটির ১৩তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। পাশাপাশি মানুষ ভোট দিচ্ছে সিটি কাউন্সিল, স্থানীয় পরিষদ ও বিশেষজ্ঞ পরিষদের মধ্যবর্তী নির্বাচনেও। ইরানে ভোটার সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি। এই ভোটের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে কে হতে চলেছে হাসান রুহানির পরবর্তি উত্তরসরি। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
খবরে বলা হয়, একদম সকাল ৭ টা থেকেই ভোট কেন্দ্রগুলোতে ভোট দিতে দেখা গেছে নাগরিকদের। দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আলী হোসেইন খামেনি প্রথম ভোট প্রদান করেন। ভোট দেয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আজ জাতির ভাগ্য নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই গুরুত্বপূর্ণ দিনটির মালিক কেবলমাত্র জনগণ।
কেননা জনগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন এবং নিজেদের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। তিনি আরো যুক্ত করেন, আমরা নির্বাচনে ব্যাপকমাত্রায় জনগণের উপস্থিতির জন্য উৎসাহিত করছি। কারণ এতে জনগণই উপকৃত হবে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইরানের মর্যাদা ও সম্মান বৃদ্ধি পাবে।
যদিও খামেনির অধীনে ১২ সদস্যের একটি গার্ডিয়ান কাউন্সিল শত শত প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার সুযোগ থেকে বাদ দিয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে সংস্কারপন্থীরা। এই নির্বাচন চলবে মাঝরাত পর্যন্ত। ফলাফল জানা যাবে শনিবার দুপুরের দিকে।