× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

তাহিরপুরে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

বাংলারজমিন

তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
২০ জুন ২০২১, রবিবার

 সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ওপর সন্ত্রাসী হামলা, মারধর ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন পালন করেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ও এলাকাবাসী। শনিবার বিকালে উপজেলার শ্রীপুর (উত্তর)  ইউনিয়নের কলাগাঁও মোড়ে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।  উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড মো. বিল্লাল হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আমির আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা রৌজ আলী, শ্রীপুর (উত্তর) ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. আলখাছ উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সাংকৃতিক সম্পাদক জালাল উদ্দিন, শ্রীপুর (উত্তর) ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ২ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য হাসান মিয়া, আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড সুনামগঞ্জ জেলা সভাপতি সোহেল আহমদ বিপ্লব বাবু, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান মো. মিজান মিয়া, সাইফুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, প্রায় এক বছর আগে কলাগাঁও গ্রামের চাঁন মিয়ার ছেলে ও তার সঙ্গীরা মিলে একই গ্রামের মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস ছাত্তারের ছেলে মিজানুর রহমানের একটি হ্যান্ড ট্রলির ইঞ্জিনের মাথা চুরি করে নিয়ে জামালগঞ্জের একটি গ্রামে বিক্রি করে দেয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর কিছুদিন আগে চুরি হওয়া ইঞ্জিনের হ্যান্ড ট্রলির মাথাটি মিজানুর রহমানের চাচাতো ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা আলখাছ মিয়ার ছেলে খাইরুল হোসেন জামালগঞ্জ থেকে উদ্ধার করলে ক্ষিপ্ত হয় এ চক্রটি। এ চক্রটি স্থানীয় বিচার সালিশ না মেনে গত ১১ই জুন কলাগাঁও গ্রামের একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে চোরদের মদতদাতা জয়ধরের নির্দেশে তার ছেলে নজরুলের নেতৃত্েব আবুল মিয়া, চাঁন মিয়া, বুরহান, স্বপন, খলিল গংরা তাদের বেধড়ক মারপিট করে। বক্তারা আরো বলেন, এ চক্রটি জয়ধরের নেতেৃত্বে এলাকায় সবসময় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে রাখে। সন্ত্রাসী হামলার পরেও অভিযুক্তরা মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারকে বিভিন্নভাবে হয়রানি, মুক্তিপণ দাবিসহ হুমকি দিয়ে আসছে।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর