× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ওসমানীনগরে শিক্ষিকার গলাকাটা ও গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

অনলাইন

ওসমানীনগর (সিলেট) প্রতিনিধি
(২ বছর আগে) জুন ২০, ২০২১, রবিবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন

সিলেটের ওসমানীনগরে নিজ ঘর থেকে স্কুল শিক্ষিকাসহ দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার রাতের ঘরের বাথরুমের জানালা ভেঙে ওসমানীনগর থানা পুলিশ স্কুল শিক্ষিকা তপতী রানী দে (৬০) ও তার বাসার কাজের সহযোগী গৌরাঙ্গ বৈদ্যের মরদেহ উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, ওসমানীনগরে দয়ামীর ইউনিয়নের সোয়ারগাঁও এলাকার বাসিন্দা তপতী রানী দে সোয়ারগাও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। শনিবার রাতে তপতীর স্বামী চিকিৎসক বিজয় দে ঘরে এসে দরজা বন্ধ দেখতে পান। এসময় ডাকাডাকি করলেও কেউ সাড়া দেননি। পরে পুলিশকে খবর দেন তিনি।
পরে রাত ১২টার দিকে ওসমানী নগর থানার উপ পরিদর্শক নাজমুল হুদা বাসার বাথরুমের জানালা ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে প্রবেশ করে মেঝেতে তপতী রানী দে'র গলাকাটা মরদেহ ও পাশে গৌরাঙ্গ বৈদ্যর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। এসময় পুরো ঘর রক্তে ভেজা ছিলো।  
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তপতী রানী দে'র স্বামী ও ছেলেমেয়ে চিকিৎসক। স্বামী ও ছেলের সাথে তিনি সোয়ারগাঁও গ্রামের বাড়িতে থাকেন।
শনিবার বিকেলে স্বামী ও ছেলে প্রাইভেট প্র্যাকটিসে গিয়েছিলেন। এ সময় বাসায় কেবল তপতি ও গৌরাঙ্গ ছিলেন। সন্ধ্যার পর কোনো এক সময়ে এ হত্যাকান্ড ঘটে।
ওসমানীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শ্যামল বণিক বলেন, শিক্ষিকা তপতির স্বামী বিজয় দেব নিজের চেম্বার থেকে রাত ১১টার দিকে ফিরে বসত ঘরের দরজা বন্ধ পাওয়ায় স্ত্রীকে ডাকাডাকি করেও সাড়া শব্দ পান নি। পরে থানা পুলিশকে খবর দিলে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘরের দরজা ভেঙ্গে শিক্ষিকা তপতীর লাশ উদ্ধার করি। এ সময় বসত ঘরে গালায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় কাজের ছেলে গৌরাঙ্গেরও লাশ উদ্ধার করি। শিক্ষিকা তপতীকে কে বা কারা কি কারণে কুপিয়ে হত্যা করেছে সে ব্যাপারে তাৎক্ষনিক কিছু জানা যায়নি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর