২০৫০ সাল নাগাদ সামাজিক ধস নামতে যাচ্ছে বলে কয়েক দশক আগের একটি গবেষণা সঠিক হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। সেই গবেষণায় ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও জনসংখ্যার কথা বলা হয়েছিল। কেপিএমজি নামের একটি অ্যাকাউন্টেন্সি ফার্মের বিশ্লেষক গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে গায়া হেরিংটন ওই গবেষণাটি করেছিলেন। তার গবেষণা অনুযায়ী, ২০৪০ সালের পর থেকেই বৈশ্বিক জীবনযাপনের মান কমতে শুরু করবে এবং ২০৫০ সালে সেটি ইতিহাসের সবথেকে খারাপ অবস্থায় গিয়ে ঠেকবে। তিনি লিখেন, এই পতনের মানে এই না যে মানবজাতি একদম বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিন্তু বৈশ্বিক অর্থনৈতিক এবং শিল্পের প্রবৃদ্ধি থেমে যাবে এবং কমতে শুরু করবে। এরফলে মানুষ খাদ্য ঝুঁকিতে পড়বে এবং তাদের জীবন যাপনের মান হ্রাস পাবে।
নিজের এমন দাবির পক্ষে ১০টি যুক্তি প্রদান করেন হেরিংটন। এরমধ্যে তিনি জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পের বিকাশ এবং পরিবেশ দূষণের কথা উল্লেখ করেন।