× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সত্তর দশকে করা সামাজিক পতনের ভবিষ্যৎবাণী সত্যি হওয়ার পথে

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(২ বছর আগে) জুলাই ২০, ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৩৮ অপরাহ্ন

২০৫০ সাল নাগাদ সামাজিক ধস নামতে যাচ্ছে বলে কয়েক দশক আগের একটি গবেষণা সঠিক হুঁশিয়ারি দিয়েছিল। সেই গবেষণায় ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও জনসংখ্যার কথা বলা হয়েছিল। কেপিএমজি নামের একটি অ্যাকাউন্টেন্সি ফার্মের বিশ্লেষক গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে গায়া হেরিংটন ওই গবেষণাটি করেছিলেন। তার গবেষণা অনুযায়ী, ২০৪০ সালের পর থেকেই বৈশ্বিক জীবনযাপনের মান কমতে শুরু করবে এবং ২০৫০ সালে সেটি ইতিহাসের সবথেকে খারাপ অবস্থায় গিয়ে ঠেকবে। তিনি লিখেন, এই পতনের মানে এই না যে মানবজাতি একদম বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিন্তু বৈশ্বিক অর্থনৈতিক এবং শিল্পের প্রবৃদ্ধি থেমে যাবে এবং কমতে শুরু করবে। এরফলে মানুষ খাদ্য ঝুঁকিতে পড়বে এবং তাদের জীবন যাপনের মান হ্রাস পাবে।

নিজের এমন দাবির পক্ষে ১০টি যুক্তি প্রদান করেন হেরিংটন। এরমধ্যে তিনি জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পের বিকাশ এবং পরিবেশ দূষণের কথা উল্লেখ করেন।

বিশ্ব যে ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে তার প্রমাণ হিসেবে তিনি এসব ফ্যাক্টরের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ব্যবসা যদি এই হারেই বাড়তে থাকে তাহলে পশ্চিমা সমাজে জীবনের মান হ্রাস পেতে থাকবে যদিও তারা প্রযুক্তিগত দিক থেকে উন্নত থাকবে। বিশ্বকে বাচানোর একমাত্র উপায় হচ্ছে ভোগের পরিমাণ কমিয়ে আনা, অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধি কমিয়ে আনা। তিনি আরও উল্লেখ করেন, মানুষের জন্য এসব করা সহজ হবে না কিন্তু এর মাধ্যমেই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ সম্ভব।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর