× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সাড়ে ৪ লাখ টাকায় বিক্রি হলো মাছটি

বাংলারজমিন

বরগুনা প্রতিনিধি
২৫ জুলাই ২০২১, রবিবার

বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৮ কেজি ওজনের একটি ভোল মাছ। মাছটি বিক্রি করা হয়েছে ৬ লাখ ৬১ হাজার টাকা মণ দরে ২৮ কেজি মাছ ৪ লাখ ৬২ হাজার ৭০০ টাকায়। শনিবার দুপুর ১২টার দিকে পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে এ মাছটি ক্রয় করেন খুলনার মৎস্য ব্যবসায়ী মো. জুয়েল।
এফবি আলাউদ্দিন হাফিজ-৪ ট্রলারের মাঝি আবু জাফর বলেন, গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে অপেক্ষা করতে থাকি। হঠাৎ জালে টান পড়ে ট্রলার ঘুরে যায়। তাই জাল টানা শুরু করি। জাল টেনে দেখি বিশাল ভোল মাছ। তাৎক্ষণিক আমরা আর দেরি না করে দ্রুত ঘাটে চলে আসি।
শনিবার সকাল থেকেই মাছ প্রকাশ্য ডাক শুরু হলে দুপুর ১২টার দিকে ওই মাছটি ৬ লাখ ৬১ হাজার মণ দরে ২৮ কেজি মাছ ৪ লাখ ৬২ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি করা হয়।
এর আগে, ২০২০ সালের ১৪ নভেম্বর সুন্দরবন এলাকার জেলে সুকুমার বহাদ্দারের ট্রলারে ধরা পড়েছিল ২২ কেজি ওজনের একটি ভোল মাছ। যা ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা মণ দরে ২২ কেজি আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। স্থানীয় প্রবীণ মৎস্য ব্যবসায়ীদের মতে, গত ৩০ বছরেও এতো বড় মাছ দেখা যায়নি। এর আগে তারা ছোট ছোট মাছ খেয়েছেন যা খুবই সুস্বাদু।
এ বিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ভোল মাছ সচরাচর পাওয়া যায় না। মূলত এ মাছের বালিশের (পদিনা অথবা বায়ুথলি) চাহিদা অনেক বেশি। জানা যায়, এ মাছের বালিশ (পদিনা) বিদেশে রপ্তানি করা হয়।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিত কুমার দে বলেন, ভোলমাছ ও সোনা বাইন মাছের এয়ারব্লাডার (বায়ুথলি) খুবই দামি। এগুলো বিদেশে রপ্তানি হয় এবং বিশেষ ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর