× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ৮ মে ২০২৪, বুধবার , ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

২ বছরেও শেষ হয়নি রায়পুর-পানপাড়া সড়কের সংস্কার কাজ

বাংলারজমিন

রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
২৬ জুলাই ২০২১, সোমবার

লক্ষ্মীপুরে রায়পুর থেকে পানপাড়া পর্যন্ত সড়কটি মাত্র ৫ কিলোমিটার গুরুত্বপূর্ণ এই আঞ্চলিক সড়কটি গত ৮ বছর ধরে বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। ২০২০ সালের শুরুতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ৭ কোটি ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সংস্কার কাজ শুরু করলেও দীর্ঘ ২ বছরেও সড়কটির কাজ শেষ হয়নি। ধীরগতির সংস্কার কার্যক্রম চালানোয় ওই সড়কটি এখন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বর্তমানে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করা যানবাহনগুলো প্রায় ১০ কিলোমিটার ঘুরে রায়পুর ও রামগঞ্জ উপজেলা শহরে যাতায়াত করতে হচ্ছে। জানা গেছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্ততের আওতাধীন এই সড়ক ১৫ বছর কাঁচা ছিল। ৮ বছর আগে এলজিইডি সড়কটি সংস্কার করে। সংস্কারের ৬ মাস যেতে না যেতেই বিভিন্ন স্থানে পিচঢালাই উঠে গর্ত হয়ে যায়। গত ৪ বছর আগে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়ে সড়কের বিভিন্ন স্থান ভেঙে গিয়ে ছোট বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়।
এতে সড়কটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সামান্য বৃষ্টি হলেই যানবাহন তো দূরের কথা পায়ে হেঁটেও চলা যায় না। কয়েক জন সিএনজি চালকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ৪ বছরে তাদের সিএনজি একাধিক বার দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। গর্তে পড়ে সিএনজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কেরোয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও যুবলীগ নেতা আরিফুর রহমান আরিফ বলেন, রায়পুর পানপাড়া সড়ক দিয়ে প্রতিদিন রামগঞ্জ উপজেলা ও লক্ষ্মীপুর সদরের বিপুলসংখ্যক মানুষ ও যানবাহন চলাচল করতে হয়। এলজিইডি ও ঠিকাদারের গাফিলতিতে সড়কটির কাজ খুব ধীরগতিতে চলছে। সড়কের কাজটি পেয়েছেন মেসার্স তমা কনস্ট্রাকশন। তমা কনস্ট্রাকশন কর্মকর্তা আবু তাহের বলেন, এলজিইডি’র কর্মকর্তারা যেভাবে স্টিমেট দিয়েছে সেইভাবে কাজ করলে কাজের মান ভালো হতো না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঠিক দিকনির্দেশনা ও স্টিমেট না পাওয়ায় কাজ করতে দেরি হয়েছে। এখন করোনার মধ্যেও আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। এলজিইডি’র রায়পুর উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম বলেন, সড়কটির সংস্কার কাজ ধীরগতিতে হওয়ায় জনগণের ভোগান্তি বেড়েছে। তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জরুরি ভিত্তিতে সড়কটির সংস্কার কাজ শেষ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর