× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ম্যাজিক ছড়ালেন কৃতি

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
২৮ জুলাই ২০২১, বুধবার

ছিপছিপে শরীর। চোখের চাহনিতে পুরুষের হৃদয়ে ঝড় তুলতে পারে রাজস্থানের ছোট্ট এক গ্রামের মেয়ে মিমি। পাঁচতারা হোটেলের বিনোদনের দায়িত্ব তার হাতেই। নেচে গেয়ে তুফান তোলে মিমি। হিরোইন হতে চায়। দীপিকা, আলিয়া, আনুশকাদের এক হাত নিতে চায়। বিন্দাস, হাসি মুখের এই মিমির জীবনে যে কখনো ঝড় আসতে পারে, তা আঁচও করতে পারে না কেউ। কিন্তু ঝড় আসে।
মাতৃত্ব আসে। আত্মত্যাগ আসে। সংগ্রাম আসে। আর মিমি কখনো হেসে, কখনো চোখের জলে, কখনো লড়াই করে ঝড়ের ঝাপটা সামলেও নেয়। পরিচালক লক্ষণ উতেকার ‘মিমি’ ছবিতে সারোগেসির গল্প ঠিক এভাবেই সাজিয়েছেন। কমেডি, ড্রামার ধাঁচে মাতৃত্ব, সিঙ্গেল মাদারের কনসেপ্টকে খুব সহজে পৌঁছে দিয়েছেন দর্শকদের মধ্যে। যা কিনা এই ছবির আসল ম্যাজিক। খুব সরলভাবে, এক সরল গল্পের মধ্য দিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুকে ধরেছেন পরিচালক। কিন্তু, এই ম্যাজিককে যিনি ছাপিয়ে গিয়েছেন, তিনি হলেন কৃতি শ্যানন। এই ছবি যেন তার জন্যই তৈরি হয়েছে। কৃতি শ্যানন আগেও প্রমাণ দিয়েছেন তিনি ভালো অভিনেত্রী। ‘বরেলি কি বরফি’ যার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। ছোট টাউনের গল্পের ছবিতে কৃতি যেন একেবারে পারফেক্ট। ‘মিমি’ ছবির ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনটাই ঘটালেন কৃতি। মিমি চরিত্রকে একেবারে যেন আত্মস্থ করে ফেললেন কৃতি। যেন পর্দায় ম্যাজিক ছড়ালেন তিনি। এ বিষয়ে নায়িকা বলেন, ছবিটির গল্প ও চরিত্র মনে ধরেছিল বলেই কাজ করেছি এতে। এখানে অভিনয়, নাচ, এক্সপ্রেশনের খেলা দেখানোর সুযোগ ছিল। সেই সুযোগ আমি গ্রহণ করেছি। কৃতি আরও বলেন, একজন উচ্ছ্বসিত তরুণীর জীবনযুদ্ধই তুলে ধরা হয়েছে ছবিটিতে। এই ছবিটি করতে গিয়ে পরিশ্রমও করতে হয়েছে অনেক। ‘মিমি’ চরিত্রটিতে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম কয়েক মাস। নিজেকে শতভাগ প্রস্তুত করেই নেমেছি শুটিংয়ে। অবশেষে ফল পাওয়া শুরু করেছি। ছবিটি মুক্তির পর যে সাড়া পাচ্ছি তাতে আমি মুগ্ধ। যারা দেখেননি তাদের আমন্ত্রণ রইলো ছবিটি দেখার।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর