× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রাজ কুন্দ্রার পর্নো কাণ্ডে কলকাতা যোগ, গ্রেপ্তার নারী ও পুরুষ

বিনোদন

বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
৩০ জুলাই ২০২১, শুক্রবার

রাজ কুন্দ্রার পর্নো কাণ্ডের সঙ্গে কলকাতা যোগাযোগ যেন ক্রমশঃ স্পষ্ট হচ্ছে। কলকাতায় পৃথক একটি ঘটনায় দমদম থেকে নন্দিনী দত্ত এবং নাকতলা থেকে মৈনাক ঘোষকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিউ টাউন থানায় দুই তরুণী অভিযোগ করে, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে নন্দিনী দত্ত এবং মৈনাক ঘোষের সঙ্গে তাদের পরিচয় হয়। দুজনেই মডেলিং এ আগ্রহী ছিল। তাদের নিউ টাউনের একটি ফ্ল্যাট এ নিয়ে গিয়ে মডেল শুট এর বদলে পর্নো ছবিতে অভিনয় করতে জোরাজুরি করা হয় বলে তারা এফআইআর করে। অনুসন্ধানে নেমে পুলিশ এক প্রতাপ ঘোষের খোঁজ পায় যার এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছিল নন্দিনী ও মৈনাক। তদন্তে যশ ঠাকুর ওরফে অরবিন্দ শ্রীবাস্তব নামে আর একজনের নাম উঠে আসে যে রাজ কুন্দ্রার কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত। নন্দিনী নিজে পর্নো শিল্পের সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত।
পর্নো সার্কিটে সে ন্যান্সি নামেই পরিচিত। পুলিশের জেরায় ধৃতরা জানিয়েছে, সিঙ্গাপুর এবং দুবাইতে বাঙালি মেয়েদের পর্নো ছবির খুব চাহিদা। সেই কারণে নিউ টাউনের ফ্লাটে তারা পর্নো ছবি নির্মাণের শিল্প গড়ে তুলেছিল। ক্যাসেটের ফ্ল্যাপে একসময় লেখা হত- অরিজিনাল বেঙ্গলি সেক্স ফিল্মস। এখন সব ডিজিটাল মার্কেটিং হয়। সিঙ্গাপুর ও দুবাই বাঙালি মেয়েদের যৌনতা খুব পছন্দ করে বলে বাঙালি মেয়েদের মডেলিং এর টোপ দিয়ে শিকার করা হত। রাজ কুন্দ্রার সঙ্গে যোগাযোগের কথা অবশ্য নন্দিনীর জানা নেই বলে পুলিশকে জানিয়েছে। তবে, যশ ঠাকুরের মাধ্যমে মোবাইল নেটওয়ার্কে পর্নো ছবি ছড়িয়ে দেয়া হত বলে সে শুনেছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর