× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

করোনা আক্রান্ত হয়েও ব্যবসা চালাচ্ছেন এখলাছ আলী

এক্সক্লুসিভ

স্টাফ রিপোর্টার, মৌলভীবাজার থেকে
৩১ জুলাই ২০২১, শনিবার

মৌলভীবাজার সদর উপজেলা চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের দক্ষিণ বর্ষীজোড়া এলাকার মাহদী ভ্যারাইটিজ স্টোরের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ এখলাছ আলী (৫১)। করোনা পজেটিভ হয়েও দিব্যি ব্যবসা পরিচালনা করছেন তিনি। গতকাল সকালেও তার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে মালামাল বিক্রি করতে দেখা গেছে। তার এমন আচরণে স্থানীয় বাসিন্দারা বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছেন। তাকে বারণ করেও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা যাচ্ছে না। যারা ওই দোকান থেকে মালামাল ক্রয় করছেন তাদের অনেকেরই জানা নেই যে তিনি করোনা আক্রান্ত। জানা গেছে, মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালে  সৈয়দ এখলাছ আলী করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দিলে গত ২৭শে জুলাই তার করোনা পজেটিভ ধরা পড়ে। মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালে করোনা টেস্ট রিপোর্টের তালিকার ১৯৯ ক্রমিকে সৈয়দ এখলাছ আলী করোনা পজেটিভ তালিকায় রয়েছেন।
অভিযোগ রয়েছে এলাকায় করোনা পরীক্ষা করে যাদের রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে তাদের বাসা-বাড়ি ও চলাচল কেউ নজরদারি করছে না। যে কারণে তারা হরহামেশাই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আর তাদের কারণে অন্যরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। অভিযুক্ত করোনা আক্রান্ত সৈয়দ এখলাছ আলী বলেন, আমার করোনা হয়েছে বাড়িতে থাকি। মাঝে মধ্যে নিজ দোকানে যাই। কিন্তু এটা যে ঠিক হচ্ছে না এমনটি বললে তিনি কোনো সদুত্তর দেননি। সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ বলেন, আমরা প্রতিদিন টেস্ট রিপোর্টের ফলাফল উপজেলা প্রশাসনের কাছে পাঠিয়ে দেই। আক্রান্ত ব্যক্তিদের মোবাইল ফোনে জানিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাসায় অবস্থান করে চিকিৎসা নেয়ার নির্দেশনা দিয়ে থাকি। আক্রান্ত হয়েও কেউ দোকানদারি করলে এটি ঠিক হবে না। এ বিষয়ে মৌলভীবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাবরিনা রহমান বলেন, আক্রান্ত ব্যক্তি কোনোভাবেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে তা চালু রাখতে পারেন না। এ বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি এখন জেনেছি আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেবো।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর