× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শিল্পার আবেদন

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
৩ আগস্ট ২০২১, মঙ্গলবার

পর্নোকাণ্ডে জেলবন্দি রাজ কুন্দ্রা, গত ১৯শে জুলাই শিল্পা শেঠির স্বামীর গ্রেপ্তারের পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অভিনেত্রীও। অবশেষে এই মামলা নিয়ে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করলেন শিল্পা। নায়িকার অভিযোগ এই মামলায় ‘মিডিয়া ট্রায়াল’-এর মুখে পড়ছেন তিনি। আদালতে বা আইনের চোখে দোষী প্রমাণিত হওয়ার আগে তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় অপরাধী ঘোষণা করা হচ্ছে। পর্নো ভিডিও তৈরি এবং তা অ্যাপের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া এই অভিযোগে গ্রেপ্তার হন শিল্পার স্বামী। মুম্বই পুলিশ স্পষ্ট জানিয়েছে এই মামলায় কোনোরকম ক্লিনচিট দেয়া হয়নি শিল্পাকে, তদন্ত জারি রয়েছে। সংবাদ মাধ্যম শিল্পার ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা চালাচ্ছে পর্নোকাণ্ড সংক্রান্ত নানান ‘মিথ্যা, ভুয়া এবং ভিত্তিহীন’ খবর প্রকাশ করে, এই অভিযোগ এনে বোম্বে হাইকোর্টে মানহানির মামলা করেছেন শিল্পা। মামলার প্রথম শুনানিতে রীতিমতো আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়েন রাজ কুন্দ্রা ঘরনী।
অভিনেত্রীকে কোনোরকম অন্তর্বর্তীকালীন অব্যাহতি দেয়নি আদালত। বরং পাল্টা প্রশ্ন করে, পুলিশের দেয়া তথ্য চ্যানেলে সম্প্রচার করা হলে বা সংবাদপত্রে অথবা ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে প্রকাশিত হলে সেটা কীভাবে মানহানিকর? শিল্পা নিজের বিবৃতিতে জানান, হ্যাঁ! গত কয়েকটা দিন খুব চ্যালেঞ্জিং আমার জন্য, সব ক্ষেত্রেই। চারিদিকে অনেক রটনা, এবং অভিযোগের বন্যা। প্রচুর পরিমাণে অযৌক্তিক দাবি-দাওয়া আমার নামে চালিয়ে দিচ্ছে সংবাদ মাধ্যম এবং আমার শুভাকাঙ্ক্ষিরা (আদতে নন)। অনেক ট্রোলিং আর প্রশ্ন রাখা হচ্ছে শুধু আমাকে নিয়ে নয়, আমার পরিবারকে নিয়েও।  শিল্পা যোগ করেন, আমি এই বিষয় নিয়ে কোনো মন্তব্য করিনি এখনো এবং আগামীতেও করবো না কারণ এই মামলাটি আদালতে বিচারাধীন, তাই দয়া করে আমার নামে মিথ্যা কোনো বিবৃতি রটাবেন না। রাজ কুন্দ্রা ঘরনী জানান, মুম্বই পুলিশ এবং ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার ওপর তার পূর্ণ আস্থা রয়েছে। তিনি যোগ করেন, আমি অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে মা হিসেবে আবেদন জানাচ্ছি, আমাদের গোপনীয়তার একটু খেয়াল রাখুন, অন্তত আমার দুই সন্তানের জন্য। দয়া করে কোনো অর্ধ সত্য তথ্য ছড়িয়ে দেবেন না। তিনি বলেন, আমি এই দেশের আইন মেনে চলা নাগরিক, গত ২৯ বছরের পেশাদার জীবনে আমি অনেক কষ্ট করেছি, আমি পরিশ্রমী শিল্পী। মানুষ আমার ওপর বিশ্বাস রেখেছেন এবং সেই মর্যাদার কোনোদিন আমি অবজ্ঞা করিনি। দয়া করে আমার পরিবারের এবং আমার গোপনীয়তা বজায় রাখার এই সিদ্ধান্তের মর্যাদা দিন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর