কালান্তক করোনা বোধহয় একমাত্র দমাতে পারেনি সীমান্তের চোরাচালানিদের। তারা এই করোনাকালেও কখনও কাঠ, কখনও ফেনসিডিল, কখনও আবার পাখি, বাঘ, সিংহ পাচার করেছে অবলীলায়। সীমান্ত দিয়ে সোনা রুপার চোরাচালানতো চলে অবাধে। মঙ্গলবার ভারতের ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তে ১১টি সোনার বিস্কুট পাচার করতে গিয়ে বিএসএফের ১৩৩ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের হাতে ধরা পড়লো এক ব্যক্তি। এক কেজি ৭০০ গ্রাম এই সোনার বাজারমূল্য ৮৭ লক্ষ টাকা। বসিরহাটের কাছে এই সীমান্তটি কুখ্যাত চোরাচালানের জন্য। বিএসএফের অনুমান, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চোরাচালানের যে আন্তর্জাতিক চক্রটি আছে তারাই দায়ী এই পাচারের জন্য।।