অনলাইন
মন্ত্রীদের বক্তব্যে বিভ্রান্ত হচ্ছে দেশবাসী: জিএম কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৮-০৪
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ১১ই আগস্ট থেকে ১৮ বছরের উর্ধ্বে বয়স অথচ টিকা নেয়নি এমন কেউ বাইরে বের হলেই নেয়া হবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাÑ সরকারের এমন সিদ্ধান্ত শুধু অযৌক্তিক, অবাস্তব ও অগ্রহণযোগ্য নয়, এটি পুরোপুরি হাস্যকর। আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভা শেষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক কিভাবে এমন সিদ্ধান্ত গণমাধ্যমকে জানায়, তা সাধারণ মানুষ বুঝতে পারছে না। বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় দেশে দুই ডোজ টিকা নেয়া মানুষের সংখ্যা এক কোটির নিচে। কোভিড টাক্সফোর্স এর রিপোর্ট অনুযায়ী টিকা কর্মসূচিতে বিশ্বের পিছিয়ে পড়া দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। আবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে টিকা কর্মসূচিতে সবচেয়ে পিছিয়ে বাংলাদেশ। সারাবিশ্ব যখন টিকা দিয়ে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করছে, মনে হচ্ছে তখন টিকা দিতে ব্যর্থতার দায় এড়াতে উল্টাপাল্টা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এখন টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স সীমা ২৫ বছর নির্ধারিত। সেক্ষেত্রে কীভাবে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী গার্মেন্ট শ্রমিক কারখানায় যাবে? এই বয়সের গণপরিবহনের শ্রমিক কিভাবে কাজে বের হবে? অথবা এই বয়সী দোকানি কিভাবে দোকান খুলবে?
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, টিকা না নেয়া ১৮ বছরের বেশি বয়সীরা বের হলেই নেয়া হবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, গতকাল মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর এমন ঘোষণার কয়েক ঘন্টার মাথায় স্বাস্থ্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়-এর সাথে দ্বিমত পোষণ করে বিবৃতি দিয়েছে। অপরিকল্পিত ও অদূরদর্শী এবং সমন্বয়হীনতার কারণে বারবার এমন ঘটনা ঘটছে। মন্ত্রীদের বক্তব্যে বিভ্রান্ত হচ্ছেন দেশবাসী। একই সঙ্গে সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছে সাধারণ মানুষ।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় দেশে দুই ডোজ টিকা নেয়া মানুষের সংখ্যা এক কোটির নিচে। কোভিড টাক্সফোর্স এর রিপোর্ট অনুযায়ী টিকা কর্মসূচিতে বিশ্বের পিছিয়ে পড়া দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। আবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে টিকা কর্মসূচিতে সবচেয়ে পিছিয়ে বাংলাদেশ। সারাবিশ্ব যখন টিকা দিয়ে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করছে, মনে হচ্ছে তখন টিকা দিতে ব্যর্থতার দায় এড়াতে উল্টাপাল্টা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এখন টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স সীমা ২৫ বছর নির্ধারিত। সেক্ষেত্রে কীভাবে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী গার্মেন্ট শ্রমিক কারখানায় যাবে? এই বয়সের গণপরিবহনের শ্রমিক কিভাবে কাজে বের হবে? অথবা এই বয়সী দোকানি কিভাবে দোকান খুলবে?
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, টিকা না নেয়া ১৮ বছরের বেশি বয়সীরা বের হলেই নেয়া হবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, গতকাল মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর এমন ঘোষণার কয়েক ঘন্টার মাথায় স্বাস্থ্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়-এর সাথে দ্বিমত পোষণ করে বিবৃতি দিয়েছে। অপরিকল্পিত ও অদূরদর্শী এবং সমন্বয়হীনতার কারণে বারবার এমন ঘটনা ঘটছে। মন্ত্রীদের বক্তব্যে বিভ্রান্ত হচ্ছেন দেশবাসী। একই সঙ্গে সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছে সাধারণ মানুষ।