× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মেয়ের চুল কেটে দেয়ায় স্কুল ও শিক্ষকের বিরুদ্ধে ১ মিলিয়ন ডলারের মামলা

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(২ বছর আগে) সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২১, শুক্রবার, ৬:২৯ অপরাহ্ন

৭ বছরের মেয়ের চুল কেটে দেয়ায় স্কুল ও দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ১ মিলিয়ন ডলারের মামলা করে দিয়েছেন তার বাবা। ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের। জিমি হফমেয়ের নামের ওই অভিযোগকারী জানিয়েছেন, অনুমতি ছাড়াই তার মেয়ের চুল কেটে দিয়েছেন শিক্ষকরা। এটি তার মেয়ের সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। এরইমধ্যে তিনি তার মেয়েকে ওই স্কুল থেকে বের করে এনেছেন।
বিবিসির খবরে জানানো হয়, গত জুলাই মাসে এ নিয়ে একটি তদন্ত শেষ হয়েছে। মিশ্র বর্ণের ওই শিশুটির সঙ্গে কোনো বর্ণবাদী আচরণের প্রমাণ পাওয়া যায়নি এতে। অভিযুক্ত নারী শিক্ষককে তার স্কুল গানিয়ার্ড এলেমেন্টারি স্কুলের পক্ষ থেকে তিরস্কার করা হলেও, তিনি তার চাকরি চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি পান।
জিমি বলেন, তার মেয়ে জুর্নি একদিন স্কুল থেকে ফিরলে তিনি দেখতে পান মাথার এক পাশের চুল কেটে দেয়া হয়েছে। এটি করেছিল তার এক সহপাঠি। কিন্তু এর দুইদিনের মাথায় জুর্নির মাথার অপর পাশের চুলও কাটা দেখতে পান জিমি। যদিও জুর্নিকে এরইমধ্যে সুন্দর আরেকটি চুলের কাট দেয়া হয়েছিল। প্রথমে জিমি ভেবেছিলেন, নিশ্চই অন্য কোনো সহপাঠি এ কাজ করেছে। কিন্তু পরে জুর্নির থেকে তিনি জানতে পারেন, এটি করেছে তার ক্লাসের ওই শিক্ষিকা। এরপরই মিশিগানের ফেডারেল আদালতে ওই স্কুল ও দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করে দেন জিমি। এতে তিনি তার সন্তানের সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘন ছাড়াও, বর্ণবাদ, হেনস্থা, জাতিগত ভয় প্রদর্শন ও অনুভুতিতে ইচ্ছাকৃত আঘাতের অভিযোগ এনেছেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর