× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ব্যাংকের শতকোটি টাকা আত্মসাৎ, ১০ বছর পর গ্রেপ্তার ব্যবসায়ী

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(২ বছর আগে) সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২১, রবিবার, ১১:১৭ পূর্বাহ্ন

বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ১০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী হোসাইন হায়দার আলী (৫০)। কিন্তু তা পরিশোধ না করে ১০ বছর ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন তিনি। অবশেষে পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন। শুক্রবার বিকালে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সড়ক থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শনিবার বিকালে ওই ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তারের খবর জানায় চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানা পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, রাজধানী বসুন্ধরায় তার বাড়ি ও ফ্ল্যাট রয়েছে। গ্রেপ্তার হোসাইন হায়দার নগরীর কোতোয়ালি থানার লাভলেইন আবেদিন কলোনি এলাকার বাসিন্দা মৃত হায়দার আলী জিওয়ানীর ছেলে। এ কলোনি থেকে একটু দূরের জুবিলি রোডে মেসার্স জুবলি ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল তার। ঢাকায় পাড়ি দেয়ার আগে তিনি পণ্য আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা করতেন।
হোসাইন হায়দার আলী ব্যবসা দেখিয়ে যমুনা ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংক থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। সেই টাকা আত্মসাত করে তিনি আত্মগোপনে যান। এই সংক্রান্ত ব্যাংকের করা পাঁচটি মামলায় তার সাজা পরোয়ানা আছে। অন্য ছয়টি মামলায় তার নামে ওয়ারেন্ট আছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, ১০ বছর আগে ঢাকায় গিয়ে হোসাইন হায়দার আলী বসবাস শুরু করেন। কোতোয়ালী থানায় আদালতের বিভিন্ন গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও সাজা পরোয়ানা আসলেও চট্টগ্রামে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ পায় পুলিশ।
ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে আত্মগোপনে থাকায় এ ব্যবসায়ীর হদিস পায়নি পুলিশ। দীর্ঘদিন থেকে তার খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা চলছিল বলে জানান কর্মকর্তারা। পরে তারা খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন পরিবারসহ তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। শনিবার গ্রেপ্তার হোসাইন হায়দার আলীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর