× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সরকারি গাছ কেটে চেয়ারম্যানের ফার্নিচার তৈরি

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২১ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার

রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম হিরা বাচ্চুর বিরুদ্ধে নিয়মনীতি না মেনে সরকারি গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গাছের কাঠ দিয়ে নিজের বাড়ির আসবাবপত্র তৈরির অভিযোগ উঠেছে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত চেয়ারম্যান। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদের প্রধান গেটের ভেতরে চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে সারিবদ্ধভাবে থাকা বেশ কয়েকটি মেহগনি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। গাছগুলো রাতের আঁধারে সরিয়ে ফেলা হয় উপজেলা পরিষদের পেছনের গেট দিয়ে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) অফিসের একজন কর্মকর্তা বুঝতে পেরে ইউএনওকে অবগত করেন।
সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলা পরিষদের ভেতরে গাছ কেটে ফেলে রাখা হয়েছে। বৃষ্টিপাতের কারণে কাটা গাছের গর্তে পানি জমে যায়।
এছাড়া সরানো গাছগুলো আসবাবপত্র তৈরির জন্য স্থানীয় একটি স’ মিলে রাখা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স’ মিলের কয়েকজন কর্মচারী জানান, গাছগুলো উপজেলা পরিষদেরই। সম্প্রতি কেটে তাদের স’ মিলে রাখা হয়েছে। চেয়ারম্যানের নির্দেশে তার প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র তৈরির কাঠামো অনুসারে কাঠ চেরাই করা হবে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত পুঠিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিএম হিরা বাচ্চু বলেন, গাছ কাটার অভিযোগ সঠিক নয়। আমি নিজেই দুই হাজার গাছ লাগিয়েছি। কেউ এ ধরনের কাজে জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে আমি নিজেই কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এ বিষয়ে ইউএনও নূরুল হাই মোহাম্মদ আনাছ বলেন, গাছ কাটার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। তবে নিয়ম মেনে গাছগুলো কাটা হয়নি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর