পূর্ব ভারতের প্রথম ফুসফুস প্রতিস্থাপনের কাজটি হয়েছিল গত সোমবার মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। কিন্তু, চিকিৎসকদের আপ্রাণ চেষ্টা ব্যর্থ করে পাটুলির বাসিন্দা, ৪৬ বছর বয়স্ক আইটি কর্তা দীপক হালদারের মৃত্যু হল শুক্রবার রাতে। সুরাটের মনীষ শাহের ব্রেন ডেথ হওয়ার পর তার দুটি ফুসফুস বিমানে উড়িয়ে এনে দমদম বিমানবন্দর থেকে গ্রিন করিডোর দিয়ে মেডিকায় এনে ৮ ঘণ্টা ধরে অপারেশন করেন ডাঃ কুনাল সরকার ও তার টিম। শনিবার সকালে ডাঃ কুনাল সরকার মানবজমিনকে জানালেন, চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিল না। কিন্তু, ১০৫ দিন একমো সাপোর্টে থাকা রোগী নতুন ফুসফুস নিতে পারল না। তার দুটো ফুসফুসই করোনায় সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে গিয়েছিল। পূর্ব ভারতে এটি ছিল প্রথম দুটি ফুসফুসের প্রতিস্থাপন। সব মহলের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তা সাফল্য পেল না।
গুজরাটের মনীশ শাহের ফুসফুস বুকে নিয়ে বাঁচার স্বপ্ন সফল হল না দীপক হালদারের। ডাঃ
কুনাল সরকার বললেন, ম্যাচিং ফুসফুস মেলে না, জানিনা ফের কতদিনের অপেক্ষা!