× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ৯ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিঃ

শপিংমলে বিরহের গান শুনে হুলস্থুল কাণ্ড এক নারীর, অতঃপর জেল-জরিমানা

রকমারি

মানবজমিন ডিজিটাল
১০ অক্টোবর ২০২১, রবিবার

আজকাল শহরে সাজানো, গোছানো শপিংমলগুলোতে প্রায় গান বাজে। ক্রেতাদের ফুরফুরে মেজাজে রাখতেই এমন পরিবেশ করে দোকানীরা বা শপিংমলগুলো। কিন্তু এই গান শুনেই ঘটে গেল হুলস্থুল ঘটনা। শপিং মলে বাজছিল তখন বিরহের গান। গান শুনে শুরু করেন তাণ্ডব এক নারী ক্রেতা। যা শেষ পর্যন্ত গড়ায় থানা পুলিশ, জেল-জরিমানায়।

ঘটনাটি ওকল্যান্ড, ক্যালিফোর্নিয়ার প্যারাডাইস ফ্রুট মার্কেটের। সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে।

মার্কেটে এক নারী ঘুরে ঘুরে পণ্য দেখছিলেন। তখন বাজছিল গান। কিন্তু বিরহের গান বাজতেই চিৎকার-চেঁচামেচি জুড়ে দেন তিনি। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এসে তাকে শান্ত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে কাজ হলো না।
ওই নারীর হুঙ্কার- দ্রুত গান বন্ধ করতে হবে। চালাতে হবে অন্য গান। যদিও তাকে জানানো হয়, হুট করে প্লে-লিস্ট পাল্টানোর নিয়ম নেই। তাই বন্ধ করা সম্ভব না।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই ক্রেতা শপিংমলের কর্মীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। কোনোভাবেই যখন তাকে থামানো যাচ্ছিল না, তখন বাধ্য হয়ে খবর দেয়া হয় পুলিশে। পুলিশ এসে তাকে শান্ত হওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু কে শুনে কার কথা! পুলিশের দিকেই ওই নারী ‘পক্ষপাতিত্বের’ অভিযোগ তুলেন।
উপায়ন্তর না দেখে অবশেষে নারীটিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাঠানো হয় হাজতে। ধারণা করেছিল সবাই- হয়তো তিনি অনুতপ্ত হবেন।

কিন্তু জামিনে ছাড়া পেলেও পুলিশ স্টেশনে তাণ্ডব করতে থাকেন ওই নারী। গালিগালাজ করতে থাকেন পুলিশদেরকে। ঘটনা যেন থামেই না। ফের গ্রেপ্তার হন তিনি।
এরপর জরিমানা আর কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয় তাকে।

স্থানীয় মিডিয়াগুলো বলছে, সেখানে প্রায়ই এমনসব উদ্ভট ঘটনা নাকি ঘটে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর