× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ইভ্যালি পরিচালনায় কমিটি করে দেবেন হাইকোর্ট

প্রথম পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
১৩ অক্টোবর ২০২১, বুধবার

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির দায়-দেনা নির্ধারণ এবং পরিচালনার নিয়ম পর্যালোচনা করতে ৪ সদস্যের বোর্ড গঠনের কথা বলেছেন হাইকোর্ট। একজন সাবেক বিচারপতি, সচিব, চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্টের সমন্বয়ে এ বোর্ড গঠন করা হতে পারে। আজ এ বিষয়ে আদেশ দেবেন আদালত। ইভ্যালির সব নথি দাখিলের পর গতকাল এ বিষয়ে আদেশের জন্য আজ দিন ধার্য করেছেন বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ। রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ মাহসিব হোসাইন বলেন, ইভ্যালির দায়-দেনা নির্ধারণে পরিচালনা পর্ষদ গঠন করার জন্য আজ দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। আদালত যে কমিটি গঠন করে দেবেন তাদের কাজ হবে ইভ্যালির দায়-দেনা নিরূপণ করা ও সব বিষয় মনিটরিং করা। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এন এম মাসুম ও ব্যারিস্টার সৈয়দ মাহসিব হোসাইন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তাপস বল।
এদিকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সব নথি  গত সোমবার বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চে দাখিল করেন জয়েন্ট স্টক কোম্পানির রেজিস্ট্রার। এর আগে, গত ৩০শে সেপ্টেম্বর ইভ্যালির সব নথি তলব করেন হাইকোর্ট। ১১ই অক্টোবরের মধ্যে জয়েন্ট স্টক কোম্পানির রেজিস্ট্রারকে আদালতে সব নথি দাখিল করতে বলা হয়।
গত ২২শে সেপ্টেম্বর ইভ্যালির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি ও হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ইভ্যালিকে কেন অবসায়ন করা হবে না তা জানতে চেয়েছেন আদালত। এ জন্য একটি নোটিশ ইস্যু করা হয়েছে। ৩০শে সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিবাদীদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়। ইভ্যালির একজন গ্রাহকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন আদালত। আইনজীবী সৈয়দ মাহসিব হোসেন জানান, ফরহাদ হোসেন নামে এক গ্রাহক গত মে মাসে ইভ্যালিতে একটি ইলেকট্রনিক পণ্য অর্ডার করেন। অর্ডারের সময়ই পণ্যের সম্পূর্ণ মূল্য তিনি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করেন। বিনিময়ে ইভ্যালি তাকে একটি রশিদ দেয়। অর্ডার দেয়ার পর দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও পণ্যটি তাকে হস্তান্তর করেনি ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা পণ্য দেয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু টাকা রিফান্ড বা পণ্য কোনোটিই না পেয়ে অবশেষে তিনি উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন। আবেদনে ওই গ্রাহক ইভ্যালির অবসায়ন চান।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর