প্রথম পাতা
হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-১০-১৩
হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য গতকাল বিকালে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে। পরে প্রাথমিক পরীক্ষা শেষে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। হাসপাতালের ১০বি ওয়ার্ডের ১০২০৪ কেবিনে ভর্তি করা হয় তাকে। এভারকেয়ার হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহমুদ সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকদের পরামর্শেই বিএনপি চেয়ারপারসনকে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দেখভাল করছেন।
নিজের গাড়িতে চড়ে খালেদা জিয়া হাসপাতালে পৌঁছানোর পর গাড়ি থেকে হুইলচেয়ারে করে তাকে নির্দিষ্ট কক্ষে নেয়া হয়। সেখানে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা তার সঙ্গে কথা বলেন।
বিএনপি’র চেয়ারপারসনের একটি সূত্র জানান, খালেদা জিয়া গত কয়েকদিন জ্বরে আক্রান্ত। এজন্যই তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৭শে এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। সেখানে ৫৪ দিন চিকিৎসা শেষে গত ১৯শে জুন রাতে গুলশানের বাসভবনে ফেরেন তিনি।
২০১৮ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় তার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয়। এরপর প্রথমে পুরান ঢাকার বিশেষ কারাগার ও পরে কারাবন্দি অবস্থায় বিএসএমইউ’র হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে খালেদা জিয়ার পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার নির্বাহী আদেশে তার ছয় মাসের সাজা স্থগিত করে মুক্তি দেয়। এরপর আরও তিন দফায় তার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ায় সরকার।
নিজের গাড়িতে চড়ে খালেদা জিয়া হাসপাতালে পৌঁছানোর পর গাড়ি থেকে হুইলচেয়ারে করে তাকে নির্দিষ্ট কক্ষে নেয়া হয়। সেখানে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা তার সঙ্গে কথা বলেন।
বিএনপি’র চেয়ারপারসনের একটি সূত্র জানান, খালেদা জিয়া গত কয়েকদিন জ্বরে আক্রান্ত। এজন্যই তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৭শে এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। সেখানে ৫৪ দিন চিকিৎসা শেষে গত ১৯শে জুন রাতে গুলশানের বাসভবনে ফেরেন তিনি।
২০১৮ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় তার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয়। এরপর প্রথমে পুরান ঢাকার বিশেষ কারাগার ও পরে কারাবন্দি অবস্থায় বিএসএমইউ’র হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে খালেদা জিয়ার পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার নির্বাহী আদেশে তার ছয় মাসের সাজা স্থগিত করে মুক্তি দেয়। এরপর আরও তিন দফায় তার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ায় সরকার।