× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ফারহানা মিলির ‘বেহুলা পরম্পরা’

বিনোদন

স্টাফ রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০২১, শুক্রবার

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আজ বিজয়া দশমীর রাত ১০টা ৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হবে বিশেষ নাটক ‘বেহুলা পরম্পরা’। স্বাধীন শাহ্‌র রচনা এবং বর্ণ নাথের পরিচালনায় এতে অভিনয় করেছেন ফারহানা মিলি। এছাড়াও রয়েছেন নাঈম, শহীদুল্লাহ সবুজ, শিল্পী সরকার অপুসহ অনেকে। গল্পে দেখা যাবে বেহুলা দরিদ্র ঘরের মেয়ে। দুর্গাপুর গ্রামের জোতদার কাশিনাথের ছেলে রামনাথের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বাসর ঘরে হঠাৎ রামনাথ পাগলামী করতে থাকে। ছোট ভাই চন্দ্রনাথের ঘরের দরজায় গিয়ে চিৎকার করে। বাবা এসে তাকে বকাবাকি করে।
বেহুলা ভয় পেয়ে যায়। মা সুলেখা দেবী দূরে দাঁড়িয়ে চোখের পানি ফেলে। কিছুক্ষণ পর চন্দ্রনাথ এসে যখন ড্রাগস দেয় তখন রামনাথ শান্ত হয়। বেহুলা বুঝে ফেলে একজন নেশাখোর স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে হবে তার। দুইদিনের মধ্যে এটাও বুঝে ফেলে রামনাথের শত্রু শুধু নেশা নয়, শ্বশুর কাশিনাথ ও দেবর চন্দ্রনাথও তার শত্রু। কারণ রামনাথ কাশিনাথের নিজের সন্তান নয়। কাশিনাথ যে সম্পত্তির উপর দাঁড়িয়ে জোতদারগিরি করে সেগুলো সব সুলেখার সম্পত্তি। কাশিনাথ ছিল রামনাথের বাবার পালিত ভাই। রামনাথের বয়স যখন দুই বছর তখন
তার বাবা মারা যায়। সেই সময় রামনাথের ঠাকুরদা সুলেখার নামে সমস্ত সম্পত্তি লিখে দেয়। মূলত সম্পত্তির জন্যই বাবা ও ছেলে মিলে রামনাথকে শেষ করে দিতে চায়। এই পরিস্থিতিতে শাশুড়ি সুলেখা বেহুলার পাশে দাঁড়ায়। এভাবেই এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর