খেলা
বিশ্বকাপে আফ্রিদিকে ছুঁলেন সাকিব
স্পোর্টস ডেস্ক
২০২১-১০-২২
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে লাসিথ মালিঙ্গাকে টপকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হয়েছেন সাকিব আল হাসান। কাল গড়লেন নয়া এক রেকর্ড। বিশ্বকাপ শুরুর আগেই হাতছানি দিচ্ছিলো রেকর্ডটি, প্রয়োজন ছিল ১০ উইকেট। প্রথম পর্বের তিন ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়ে সেটি স্পর্শ করলেন বিশ্ব সেরা এই অলরাউন্ডার। রেকর্ডটি এখন নিজের করে নিতে তার প্রয়োজন মাত্র ১ উইকেট। কাল রেকর্ড গড়ার দিনে ব্যাট হাতে ৪৬ ও বল হাতে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরাও হয়েছেন এই ক্রিকেটার।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগের ৬ আসরে সাকিবের উইকেটসংখ্যা ছিল ৩০টি। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারির তালিকায় ৬ নম্বরে থেকে আসর শুরু করেন সাকিব। সেখান থেকে শীর্ষে উঠতে মাত্র তিন ম্যাচ খেললেন তিনি। এই তিন ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়ে তিনিই এখন বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। তবে সমান ৩৯টি উইকেট রয়েছে পাকিস্তানের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শহিদ আফ্রিদিরও। তিনি ৩৪ ইনিংস বোলিং করে নিয়েছেন এই ৩৯ উইকেট। সেখানে সাকিবের ৩৯ উইকেট নিতে লেগেছে মাত্র ২৭ ইনিংস। এছাড়া ইকোনমি এবং গড়েও আফ্রিদির চেয়ে এগিয়ে সাকিব। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফ্রিদি প্রতি ২০.৭ বলে একটি করে উইকেট নিয়েছেন। সাকিবের স্ট্রাইক রেট তার চেয়ে বেশ ভালো-১৫.৪ বলে একটি উইকেট। বোলিং গড়েও আফ্রিদির (২৩.২৫) চেয়ে এগিয়ে সাকিব (১৬.৪১)।
বিশ্বরেকর্ড গড়ার পথে এবারের বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ২ উইকেট নেন দেশ সেরা এই ক্রিকেটার। স্বাগতিক ওমানের বিপক্ষে পরের ম্যাচে তার ৩ উইকেট। ক্রমাগত উন্নতির ধারা বজায় রেখে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে গতকাল নিয়েছেন ৪টি উইকেট। কাল নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে একে একে চার্লস আমিনি, সাইমন আতাই, সেসে বাউ ও হিরি হিরির বিদায়ঘণ্টা বাজিয়েছেন সাকিব। মনে হচ্ছিল, প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইফার নিয়ে নেবেন তিনি। কিন্তু তা হয়নি। নিজের ৪ ওভারে মাত্র ৯ রানের খরচায় নিয়েছেন ৪টি উইকেট। সাকিবের ক্যারিয়ারসেরা বোলিং ২০১৮ সালে। মিরপুরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেবার ২০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন এ বাঁহাতি।
এই তিন ম্যাচের ৯ উইকেটেই সাকিব উঠে গেছেন শীর্ষে। এখন প্রথম পর্বের তিন ম্যাচ শেষে সুপার টুয়েলভে আরও পাঁচটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে বাংলাদেশ। সেই পাঁচ ম্যাচ থেকে আর মাত্র একটি উইকেট পেলেই এককভাবে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হবেন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগের ৬ আসরে সাকিবের উইকেটসংখ্যা ছিল ৩০টি। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারির তালিকায় ৬ নম্বরে থেকে আসর শুরু করেন সাকিব। সেখান থেকে শীর্ষে উঠতে মাত্র তিন ম্যাচ খেললেন তিনি। এই তিন ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়ে তিনিই এখন বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। তবে সমান ৩৯টি উইকেট রয়েছে পাকিস্তানের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শহিদ আফ্রিদিরও। তিনি ৩৪ ইনিংস বোলিং করে নিয়েছেন এই ৩৯ উইকেট। সেখানে সাকিবের ৩৯ উইকেট নিতে লেগেছে মাত্র ২৭ ইনিংস। এছাড়া ইকোনমি এবং গড়েও আফ্রিদির চেয়ে এগিয়ে সাকিব। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফ্রিদি প্রতি ২০.৭ বলে একটি করে উইকেট নিয়েছেন। সাকিবের স্ট্রাইক রেট তার চেয়ে বেশ ভালো-১৫.৪ বলে একটি উইকেট। বোলিং গড়েও আফ্রিদির (২৩.২৫) চেয়ে এগিয়ে সাকিব (১৬.৪১)।
বিশ্বরেকর্ড গড়ার পথে এবারের বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ২ উইকেট নেন দেশ সেরা এই ক্রিকেটার। স্বাগতিক ওমানের বিপক্ষে পরের ম্যাচে তার ৩ উইকেট। ক্রমাগত উন্নতির ধারা বজায় রেখে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে গতকাল নিয়েছেন ৪টি উইকেট। কাল নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে একে একে চার্লস আমিনি, সাইমন আতাই, সেসে বাউ ও হিরি হিরির বিদায়ঘণ্টা বাজিয়েছেন সাকিব। মনে হচ্ছিল, প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইফার নিয়ে নেবেন তিনি। কিন্তু তা হয়নি। নিজের ৪ ওভারে মাত্র ৯ রানের খরচায় নিয়েছেন ৪টি উইকেট। সাকিবের ক্যারিয়ারসেরা বোলিং ২০১৮ সালে। মিরপুরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেবার ২০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন এ বাঁহাতি।
এই তিন ম্যাচের ৯ উইকেটেই সাকিব উঠে গেছেন শীর্ষে। এখন প্রথম পর্বের তিন ম্যাচ শেষে সুপার টুয়েলভে আরও পাঁচটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে বাংলাদেশ। সেই পাঁচ ম্যাচ থেকে আর মাত্র একটি উইকেট পেলেই এককভাবে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হবেন তিনি।