× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক বেশ গভীর

শেষের পাতা

মানবজমিন ডেস্ক
২৪ অক্টোবর ২০২১, রবিবার

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সহযোগী রাষ্ট্র ভারত। এমন মন্তব্যই করেছেন দেশটির পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। ভারতীয় বিমান বাহিনীর এক সম্মেলনে পাঠানো ভিডিও বার্তায় শ্রিংলা আরও বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যেকার সম্পর্কের গভীরতা যেকোনো কৌশলগত অংশীদারদের থেকে বেশি। দুই দেশের মধ্যে অনেক বছর ধরে সম্পর্কের পরিপক্বতা গড়ে উঠেছে। ভারতের কূটনীতির দুই নীতি হচ্ছে, প্রতিবেশীই প্রথম এবং ‘অ্যাক্ট ইস্ট’। দুটি নীতিরই প্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের স্পন্দনশীল সম্পর্কের মধ্য দিয়ে।
ভারতীয় এই কূটনীতিক বলেন, ৫০ বছর আগেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার মধ্য দিয়েই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যেকার সম্পর্কের গন্তব্য নির্ধারিত হয়েছিল। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ এখন ভারতের সব থেকে বড় বাণিজ্য সহযোগী রাষ্ট্র।
এই সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি হচ্ছে দুই দেশের মধ্যেকার সর্বাঙ্গীণ যোগাযোগ। শ্রিংলা বলেন, প্রতিবেশীর সঙ্গে সম্পর্কের রোল মডেল হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সময় দুই দেশের মধ্যে যে বন্ধুত্ব, বোঝাপড়া ও পারস্পরিক সম্মানবোধ গড়ে উঠেছিল তা এখনো সম্পর্কের বিভিন্ন ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করে। তিনি যুক্ত করেন, ১৯৭১ সালের যুদ্ধ ছিল ভারতের জন্য সামরিক বিজয়। একইসঙ্গে এটি নৈতিক ও রাজনৈতিক বিজয়ও ছিল। এ যুদ্ধে ভারত নৈতিকভাবে উঁচুতে দাঁড়িয়ে ছিল এবং ইতিহাস প্রমাণ করেছে ভারত সঠিক ছিল। বাংলাদেশের মানুষ তাদের আত্মমর্যাদা ও সম্মানের প্রমাণ দিয়েছে এবং তাদের স্বাধীনতা ও মানবাধিকারের জন্য লড়াই করেছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল নিষ্ঠুর স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার যুদ্ধ এবং হতাশার মাঝখানে আশার আলো অনুসন্ধান। তিনি তার বক্তব্যে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানকে পরিকল্পিত গণহত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর