× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নতুন সেনাবাহিনী তৈরির পরিকল্পনা করছে ইউরোপের ৫ দেশ

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(২ বছর আগে) অক্টোবর ২৪, ২০২১, রবিবার, ৬:১১ অপরাহ্ন

ইউরোপীয় ইউনিয়নের পাঁচটি দেশ একটি নতুন সেনাবাহিনী তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আফগানিস্তানের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি দেখে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতরে নিরাপত্তা আরো শক্তিশালী করা প্রয়োজন বলে মনে করছে ইউরোপের একাধিক দেশ। সে কথা মাথায় রেখেই একটি নতুন পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে পাঁচটি দেশ। এই দেশগুলো হচ্ছে, জার্মানি, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল এবং স্লোভেনিয়া। খবর ডয়চে ভেলের।
দেশগুলো জানিয়েছে, পাঁচটি দেশ একত্রে একটি সেনাবাহিনী বা অ্যাকশন ফোর্স তৈরির পরিকল্পনা করেছে। দুইটি ভাগে বিভক্ত সেই বাহিনীর একেকটি উইংয়ে দেড় হাজার করে সেনা থাকবে। প্রতিটি দেশ থেকেই সেনা অংশগ্রহণ থাকবে। যার একটি উইং সবসময় স্ট্যান্ডবাই থাকবে।
কোনো সমস্যা হলেই তারা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারবে। শুধু ভূমিযুদ্ধই নয়, সাইবার যুদ্ধেও এই সেনা পারদর্শী হবে বলে ওই পরিকল্পনায় বলা হয়েছে। পাঁচটি দেশই নতুন এই বাহিনী নিয়ে আশাবাদী।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সংবিধানের ৪৪ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, চাইলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকটি দেশ এ ধরনের ফোর্স তৈরি করতে পারে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে অন্য দেশগুলির সবুজসংকেত লাগবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নে এই বিষয়টি ওঠানো হলে বাহনীটিকে আরো বড় করা যেতে পারে বলেও প্রস্তাব আসতে পারে। জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রস্তাবটিকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এই ফোর্স গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তবে ন্যাটো ফোর্সের বিকল্প ফোর্স হিসেবে এই ফোর্সটিকে দেখতে তিনি রাজি নন।
জার্মানির বামপন্থী দল অবশ্য এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। তারা বলেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন সামরিক শক্তি নয়। মানবাধিকারের বিষয় নিয়েই তাদের কাজ করা উচিত। নতুন বাহিনী তৈরির কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। যেভাবে আফগান পরিস্থিতিকে সামনে রেখে এই প্রস্তাব আনা হয়েছে, তারও বিরোধিতা করেছে বামপন্থী দল।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর