অনলাইন
টাঙ্গাইলে স্কুলছাত্রীকে গলা কেটে হত্যা, পাশেই ছুরিকাহত তরুণ
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২০২১-১০-২৭
টাঙ্গাইলের কালিহাতীর এলেঙ্গা পৌর এলাকা থেকে সুমাইয়া নামের নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সকালে কলেজ রোড এলাকার খোকনের বাড়ির সিঁড়িকোঠা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া একই স্থান থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় মনির নামের এক কিশোরকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। আহত মনিরের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহত সুমাইয়া আক্তার উপজেলার পালিমা এলাকার ফেরদৌস রহমানের মেয়ে ও এলেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রেমঘটিত কারণে এ হত্যাকান্ড হতে পারে।
কালিহাতী থানা অফিসার ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান বলেন, সকালে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে জবাই করা এক কিশোরী ও এক কিশোরকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এসময় ওই কিশোর জীবিত ছিল। পরে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার অবস্থাও আশংকাজনক। আহত মনির উপজেলার ভাবলা গ্রামের মেহেরের ছেলে ও পরিবহন শ্রমিক হিসাবে কাজ করে।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. রাজিব পাল বলেন, মনিরের পেট থেকে ভুঁড়ি বেরিয়ে পড়েছে। এছাড়াও গলায় ও ঘাড়ে কাটা এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষত রয়েছে।
নিহত সুমাইয়া আক্তার উপজেলার পালিমা এলাকার ফেরদৌস রহমানের মেয়ে ও এলেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রেমঘটিত কারণে এ হত্যাকান্ড হতে পারে।
কালিহাতী থানা অফিসার ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান বলেন, সকালে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে জবাই করা এক কিশোরী ও এক কিশোরকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এসময় ওই কিশোর জীবিত ছিল। পরে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার অবস্থাও আশংকাজনক। আহত মনির উপজেলার ভাবলা গ্রামের মেহেরের ছেলে ও পরিবহন শ্রমিক হিসাবে কাজ করে।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. রাজিব পাল বলেন, মনিরের পেট থেকে ভুঁড়ি বেরিয়ে পড়েছে। এছাড়াও গলায় ও ঘাড়ে কাটা এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষত রয়েছে।