× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মিতু হত্যা মামলা / জবানবন্দি সরিয়ে ফেলার অভিযোগ

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২৮ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার

এবার আলোচিত মাহমুদা খানম মিতু হত্যার ঘটনায় বাবুল আক্তারের করা মামলায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন থেকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কিছু জবানবন্দি মামলার ডকেট সরিয়ে ফেলার দাবি করেছেন তার আইনজীবী। এ নিয়ে গতকাল দুপুরে চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহনাজ 
রহমানের আদালতে বাবুল আক্তারের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরীর করা নারাজি আবেদনের শুনানি হয়। কারাবন্দি বাবুল আক্তারের উপস্থিতিতে শুনানির পর আদালত ৩রা নভেম্বর নারাজি আবেদনের আদেশের দিন ধার্য করেন। বাবুল আক্তারের পক্ষে আবেদনে বলা হয়, মামলার তদন্তের মধ্যবর্তী তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে তৎকালীন চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা বিভাগের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. কামরুজ্জামান মাহমুদা খানম মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন, মা শাহেদা মোশাররফ ও নিকট আত্মীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। কিন্তু মামলার সর্বশেষ তদন্তকারী কর্মকর্তা ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৩ ধারার প্রতিবেদনে কোথাও আগের তদন্তকারী কর্মকর্তা কর্তৃক মিতুর বাবা-মা ও নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ, তাদের জবানবন্দি রেকর্ড বা তদন্তের কোথাও দাখিলীয় প্রতিবেদনে উল্লেখ করেননি। আবেদনে বলা হয়, মামলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য মহলবিশেষের নির্দেশে সর্বশেষ তদন্তকারী কর্মকর্তা সম্পূর্ণ পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাদের জবানবন্দিগুলো মামলার ডকেট থেকে সরিয়ে রাখেন। যা ন্যায়বিচার পরিপন্থি এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার প্রতি অনাস্থার সৃষ্টি হয়।

আবেদনের বিষয়ে বাবুল আক্তারের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, আদালত আমাদের আবেদন খারিজ করেছে। বলা হয়েছে, এই পর্যন্ত এসে এমন কিছু করার সুযোগ নেই। এখন প্রয়োজনে এটি নিয়ে আমরা হাইকোর্টে যাবো।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর