দেশ বিদেশ
কুমিল্লায় নানা আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদ্যাপন
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২০২১-১১-২২
কুমিল্লা সেনানিবাসে নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সশস্ত্রবাহিনী দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে। গতকাল বিকালে কুমিল্লা সেনানিবাসের এম.আর চৌধুরী প্রাঙ্গণ মাঠে বর্ণাঢ্য আয়োজনে দিবসটি উদ্যাপন করা হয়। এতে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারসহ আমন্ত্রিত অতিথিদের অভ্যর্থনা জানান সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশন ও কুমিল্লা এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর হারুন।
অনুষ্ঠানে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এবিএম তাজুল ইসলাম এমপি, আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপি, আঞ্জুম সুলতানা সীমা এমপি, রওশন আরা মান্নান এমপি, নাছিমুল আলম চৌধুরী এমপি, নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপি, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শফিকুর রহমান এমপি, এরোমা দত্ত এমপি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. এমরান কবির চৌধুরী, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন। বিকাল ৪টায় অতিথিদের অংশগ্রহণে কেক কাটা হয়। পরে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে সম্মাননা ও উপহার তুলে দেন সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশন ও কুমিল্লা এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর হারুন। অনুষ্ঠানে ১ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী জেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারবৃন্দ ও শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধি, প্রিণ্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এবিএম তাজুল ইসলাম এমপি, আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপি, আঞ্জুম সুলতানা সীমা এমপি, রওশন আরা মান্নান এমপি, নাছিমুল আলম চৌধুরী এমপি, নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপি, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শফিকুর রহমান এমপি, এরোমা দত্ত এমপি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. এমরান কবির চৌধুরী, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন। বিকাল ৪টায় অতিথিদের অংশগ্রহণে কেক কাটা হয়। পরে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে সম্মাননা ও উপহার তুলে দেন সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশন ও কুমিল্লা এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর হারুন। অনুষ্ঠানে ১ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী জেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারবৃন্দ ও শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধি, প্রিণ্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।