অনলাইন
বিজিবি’র অভিযানে ৫ কোটি টাকার আইস জব্দ
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-১১-২৪
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ১ কেজি ক্রিস্টাল মেথ (আইস) জব্দ হয়েছে। জব্দ করা আইসের বাজার মূল্য প্রায় পাঁচ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে বিজিবি।
বিজিবি’র টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে: কর্ণেল মোহাম্মদ ফয়সল হাসান খান জানান, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে লেদা বিওপি’র আলীখাল সোলার প্রজেক্ট সংলগ্ন লবন মাঠ এলাকা দিয়ে মাদকের একটি বড় চালান মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পাচার হতে পারে। এই খবরের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে ব্যাটালিয়ন সদরদপ্তর থেকে একটি বিশেষ টহলদল দ্রুত ওই এলাকায় গিয়ে কয়েকটি উপদলে ভাগ হয়ে আলীখাল সোলার প্রজেক্ট সংলগ্ন লবনের মাঠের ভেতর আইলের আঁড় নিয়ে গোপনে অবস্থান গ্রহণ করে। টহল দল রাত ১১টার দিকে লবন মাঠ এলাকা দিয়ে কয়েকজন জন দুষ্কৃতিকারী ব্যক্তিকে ১টি সাদা চটের ব্যাগ নিয়ে আসতে দেখে। তাদেরকে দেখা মাত্রই চ্যালেঞ্জ করে খুব দ্রুত অগ্রসর হয় টহল দল। দুষ্কৃতিকারীগণ দূর থেকে বিজিবি’র উপস্থিতি বুঝতে পেরে তাদের কাছে থাকা ব্যাগ ফেলে দিয়ে রাতের অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে পাশ্ববর্তী রঙ্গিখালী গ্রামের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহলদল ওই স্থানে তল্লাশী চালিয়ে পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ১টি ব্যাগ উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত ব্যাগের ভেতর থেকে এক কেজি আইস জব্দ করে। পরে পাচারকারীদের আটক করার জন্য রঙ্গিখালী এলাকা ও নদীর তীরসহ পার্শ্ববর্তী স্থানে কয়েকঘণ্টা অভিযান চালিয়ে পাচারকারী বা তাদের সহযোগীকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এছাড়া ওই স্থানে অন্য কোন অসামরিক ব্যক্তিকে পাওয়া যায়নি তাই মাদক কারবারীদের সনাক্ত করাও সম্ভব হয়নি। তবে তাদেরকে সনাক্ত করার জন্য অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
অধিনায়ক আরও বলেন, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন টেকনাফ সীমান্তের দায়িত্বভার গ্রহণের পর হতে মাদকদ্রব্য পাচার প্রতিরোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত, মানবপাচারসহ সীমান্তে সংঘটিত সকল প্রকার সীমান্ত অপরাধ বন্ধে অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। টেকনাফ ব্যাটালিয়ন মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করায় সাধারণ জনগণের মনে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
বিজিবি’র টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে: কর্ণেল মোহাম্মদ ফয়সল হাসান খান জানান, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে লেদা বিওপি’র আলীখাল সোলার প্রজেক্ট সংলগ্ন লবন মাঠ এলাকা দিয়ে মাদকের একটি বড় চালান মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পাচার হতে পারে। এই খবরের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে ব্যাটালিয়ন সদরদপ্তর থেকে একটি বিশেষ টহলদল দ্রুত ওই এলাকায় গিয়ে কয়েকটি উপদলে ভাগ হয়ে আলীখাল সোলার প্রজেক্ট সংলগ্ন লবনের মাঠের ভেতর আইলের আঁড় নিয়ে গোপনে অবস্থান গ্রহণ করে। টহল দল রাত ১১টার দিকে লবন মাঠ এলাকা দিয়ে কয়েকজন জন দুষ্কৃতিকারী ব্যক্তিকে ১টি সাদা চটের ব্যাগ নিয়ে আসতে দেখে। তাদেরকে দেখা মাত্রই চ্যালেঞ্জ করে খুব দ্রুত অগ্রসর হয় টহল দল। দুষ্কৃতিকারীগণ দূর থেকে বিজিবি’র উপস্থিতি বুঝতে পেরে তাদের কাছে থাকা ব্যাগ ফেলে দিয়ে রাতের অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে পাশ্ববর্তী রঙ্গিখালী গ্রামের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহলদল ওই স্থানে তল্লাশী চালিয়ে পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ১টি ব্যাগ উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত ব্যাগের ভেতর থেকে এক কেজি আইস জব্দ করে। পরে পাচারকারীদের আটক করার জন্য রঙ্গিখালী এলাকা ও নদীর তীরসহ পার্শ্ববর্তী স্থানে কয়েকঘণ্টা অভিযান চালিয়ে পাচারকারী বা তাদের সহযোগীকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এছাড়া ওই স্থানে অন্য কোন অসামরিক ব্যক্তিকে পাওয়া যায়নি তাই মাদক কারবারীদের সনাক্ত করাও সম্ভব হয়নি। তবে তাদেরকে সনাক্ত করার জন্য অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
অধিনায়ক আরও বলেন, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন টেকনাফ সীমান্তের দায়িত্বভার গ্রহণের পর হতে মাদকদ্রব্য পাচার প্রতিরোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত, মানবপাচারসহ সীমান্তে সংঘটিত সকল প্রকার সীমান্ত অপরাধ বন্ধে অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। টেকনাফ ব্যাটালিয়ন মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করায় সাধারণ জনগণের মনে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।