ইংলিশ চ্যানেলে বোটডুবিতে কমপক্ষে ২৭ অভিবাসী নিহত হওয়ার পর এ নিয়ে পুরো বৃটেন ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন সংস্থা অভিবাসীদের গ্রহণ করতে সরকারগুলোর কঠোর বিধিনিষেধকে দায়ী করেছেন । বলেছেন, আশ্রয়প্রার্থীদের আশ্রয় দিতে উন্নত রাষ্ট্রগুলো এসব বিধিনিষেধ আরোপ করার কারণে মানুষ ঝুঁকি নিয়ে বিদেশে যাচ্ছে। দাতব্য সংস্থা রিফিউজি কাউন্সিলের প্রধান নির্বাহী এনভার সলোমন বলেছেন, আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন ৬ মাসের মধ্যে সমাধান করে ফেলে জার্মানি।
কিন্তু বৃটেনে তা সমাধানে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগে। তিনি বলেন, আশ্রয়প্রার্থীদের বিষয়ে যে সিস্টেম আছে তা যথেষ্ট নয় এবং কার্যকরও নয়। এভাবে মানুষকে শেষ হয়ে যেতে দেয়া উচিত নয়। তিনি আরো বলেছেন, বৃটেনের বাইরে থেকে আশ্রয়ের যেকোনো প্রস্তাব দেয়া হলে তার সঙ্গে নিষ্ঠুরতা করা হয়।
এক্ষেত্রে সহানুভূতির, মানবতার অভাব আছে। এসব দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যাবে না। কারণ, অতি শক্তিশালী ‘পুশ ফ্যাক্টরের’ কারণে মানুষজন বৃটেনের দিকে আসছেই।