অনলাইন
কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে নিয়মিত যাতায়াত করছে এমভি কর্ণফুলী
অনলাইন ডেস্ক
২০২১-১১-২৫
শুরু হয়েছে দেশের প্রথম সমুদ্রগামী জাহাজ এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেসের সরাসরি কক্সবাজার-সেন্টমার্টিনের মধ্যকার যাতায়াত। কক্সবাজার শহরের বিমানবন্দর সড়কের বিআইডব্লিউটিএ ঘাট থেকে নিয়মিত জাহাজটি সেন্টমার্টিনে চলাচল করছে। অন্যদিকে বৃহস্পতিবার থেকে চট্রগ্রামের পতেঙ্গা ওয়াটার বাসটার্মিনাল থেকে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে এই প্রতিষ্ঠানের আরেক বিলাসবহুল ক্রুজশীপ ‘এমভি বেওয়ান’। এটাও চলতি পর্যটন মৌসুমে চট্রগ্রাম-সেন্টমার্টিনের মধ্যে নিয়মিত চলাচল করবে। চট্রগ্রাম-সেন্টমার্টিন রুটেও সমুদ্রগামী বিলাসবহুল কোন জাহাজের যাতায়াত এটাই প্রথম।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে লিলাভূমী বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প থেকে এতদিন পিঁছিয়ে থাকলেও যুগান্তকারী কিছু উদ্যোগের কারণে পর্যটনের সম্ভাবনাগুলো ক্রমশঃ এখন ডানা মেলতে শুরু করেছে। সম্প্রতি এই শিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করেন শিক্ষানুরাগী ও উদ্যোক্তা প্রকৌশলী এম এ রশিদ। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে সরাসরি সেন্টমার্টিন সমুদ্রভ্রমণে বিলাসবহুল জাহাজের যাত্রার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছেন এই উদ্যোক্তা। এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেসকে নিজস্ব ডকইয়ার্ডে একটি অত্যাধুনিক বিলাসবহুল জাহাজ হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রায় ৫৫ মিটার দৈর্ঘ্যরে ও ১১ মিটার প্রশস্ত এই নৌযানে মেইন প্রপালেশন ইঞ্জিন- দু’টি। আমেরিকার বিখ্যাত কামিন্স ব্র্যান্ডের এই ইঞ্জিনের একেকটির ক্ষমতা প্রায় ৬০০ বিএইচপি করে। জাহাজটি ঘণ্টায় প্রায় ১২ নটিক্যাল মাইল গতিতে ছুটতে পারে। ১৭টি ভিআইপি কেবিন সমৃদ্ধ এটি। নৌযানটিতে তিন ক্যাটাগরির প্রায় ৫০০ আসন রয়েছে। রয়েছে কনফারেন্স রুম, ডাইনিং স্পেস, সি ভিউ ব্যালকনিসহ আধুনিক বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে লিলাভূমী বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প থেকে এতদিন পিঁছিয়ে থাকলেও যুগান্তকারী কিছু উদ্যোগের কারণে পর্যটনের সম্ভাবনাগুলো ক্রমশঃ এখন ডানা মেলতে শুরু করেছে। সম্প্রতি এই শিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করেন শিক্ষানুরাগী ও উদ্যোক্তা প্রকৌশলী এম এ রশিদ। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে সরাসরি সেন্টমার্টিন সমুদ্রভ্রমণে বিলাসবহুল জাহাজের যাত্রার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছেন এই উদ্যোক্তা। এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেসকে নিজস্ব ডকইয়ার্ডে একটি অত্যাধুনিক বিলাসবহুল জাহাজ হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রায় ৫৫ মিটার দৈর্ঘ্যরে ও ১১ মিটার প্রশস্ত এই নৌযানে মেইন প্রপালেশন ইঞ্জিন- দু’টি। আমেরিকার বিখ্যাত কামিন্স ব্র্যান্ডের এই ইঞ্জিনের একেকটির ক্ষমতা প্রায় ৬০০ বিএইচপি করে। জাহাজটি ঘণ্টায় প্রায় ১২ নটিক্যাল মাইল গতিতে ছুটতে পারে। ১৭টি ভিআইপি কেবিন সমৃদ্ধ এটি। নৌযানটিতে তিন ক্যাটাগরির প্রায় ৫০০ আসন রয়েছে। রয়েছে কনফারেন্স রুম, ডাইনিং স্পেস, সি ভিউ ব্যালকনিসহ আধুনিক বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।