বাংলারজমিন
লক্ষ্মীপুরে নারী দিয়ে ব্ল্যাকমেইলিং করে চাঁদাবাজি, যুবক গ্রেপ্তার
লক্ষ্মীপুর সংবাদদাতা
২০২১-১১-২৭
লক্ষ্মীপুরে পুরুষ ডেকে নারী দিয়ে ব্ল্যাকমেইলিং করে লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করার অভিযোগে ফয়সাল আহমদ নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সকালে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার আবিরনগর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত ফয়সাল আহমদ কমলনগর উপজেলার চরফলকন এলাকার মৃত এনায়েত উল্যাহর ছেলে। এ ঘটনায় গতকাল দুপুরে ফয়সাল আহমদকে আসামি করে পর্নোগ্রাফি ও তথ্য প্রযুক্তি আইনে সদর থানায় মামলা করে এক নারী।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল সকালে ওই এলাকার একটি ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে দুই নারীসহ ফয়সালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এই রকম ২০/২৫টি নারীর সঙ্গে ব্ল্যাকমেইলিং করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে সত্যতা পেয়েছে পুলিশ। প্রতারক ফয়সাল ইতিমধ্যে কয়েকটি বিবাহ করে। বর্তমানে তার তিন স্ত্রী রয়েছে। সদর থানার সামনে তার তিন স্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয় এ প্রতিবেদকের। এ সময় তারা স্বামী ফয়সালের বিচার দাবি করেন। পুলিশ ও ওই নারী জানান, দীর্ঘদিন ধরে ফয়সাল আহমদ নারীদের বিয়ের প্রলোভন দিয়ে বিভিন্ন বাসায় নিয়ে যেতো। পরে তাদের ধর্ষণ করতেন। একপর্যায়ে ওই নারীদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে রাখতো। পরে ব্ল্যাকমেইলিং করে এক সময় একেক পুরুষদের ডেকে ওই নারীদের অনৈতিক কাজ করতে বাধ্য করতো সেই। টাকা না দিলে ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয়ভীতি ও হুমকি-ধমকি দেয়া হতো বলে জানায় পুলিশ। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ফয়সাল আহমদ একজন প্রতারক। সে বিভিন্ন নারীদের দিয়ে ব্ল্যাকমেইলিং করে পুরুষদের ছবি ও ভিডিও ধারণ করে চাঁদা আদায় করতো। পাশাপাশি যে নারীদের ছবি ও ভিডিও ধারণ করা হতো। এ ছাড়া ফয়সালের সঙ্গে আরও কারা জড়িত রয়েছে চিহ্নিত করে তাদেরও গ্রেপ্তার করা হবে। সে অনুযায়ী মামলার প্রস্তুতিও চলছে বলে জানান তিনি।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল সকালে ওই এলাকার একটি ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে দুই নারীসহ ফয়সালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এই রকম ২০/২৫টি নারীর সঙ্গে ব্ল্যাকমেইলিং করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে সত্যতা পেয়েছে পুলিশ। প্রতারক ফয়সাল ইতিমধ্যে কয়েকটি বিবাহ করে। বর্তমানে তার তিন স্ত্রী রয়েছে। সদর থানার সামনে তার তিন স্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয় এ প্রতিবেদকের। এ সময় তারা স্বামী ফয়সালের বিচার দাবি করেন। পুলিশ ও ওই নারী জানান, দীর্ঘদিন ধরে ফয়সাল আহমদ নারীদের বিয়ের প্রলোভন দিয়ে বিভিন্ন বাসায় নিয়ে যেতো। পরে তাদের ধর্ষণ করতেন। একপর্যায়ে ওই নারীদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে রাখতো। পরে ব্ল্যাকমেইলিং করে এক সময় একেক পুরুষদের ডেকে ওই নারীদের অনৈতিক কাজ করতে বাধ্য করতো সেই। টাকা না দিলে ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয়ভীতি ও হুমকি-ধমকি দেয়া হতো বলে জানায় পুলিশ। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ফয়সাল আহমদ একজন প্রতারক। সে বিভিন্ন নারীদের দিয়ে ব্ল্যাকমেইলিং করে পুরুষদের ছবি ও ভিডিও ধারণ করে চাঁদা আদায় করতো। পাশাপাশি যে নারীদের ছবি ও ভিডিও ধারণ করা হতো। এ ছাড়া ফয়সালের সঙ্গে আরও কারা জড়িত রয়েছে চিহ্নিত করে তাদেরও গ্রেপ্তার করা হবে। সে অনুযায়ী মামলার প্রস্তুতিও চলছে বলে জানান তিনি।