× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

দশমিনায় প্রক্সি শিক্ষক দিয়ে চলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

বাংলারজমিন

দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
২৭ নভেম্বর ২০২১, শনিবার

দশমিনা উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নের ১৩৯নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাগজ কলমে ৫ জন শিক্ষক থাকলেও গত বৃহস্পতিবার বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে ওই বিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষক খুঁজে পাওয়া যায়নি। বিদ্যালয় চলাকালীন দু’জন প্রক্সি শিক্ষক বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
সরজমিন জানা গেছে, ওই বিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষকই নিয়মিত ক্লাস নেন না। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ঝুমুর বেগম ও ছালমা বেগমের প্রক্সি হিসেবে বিদ্যালয়ে পাঠদান করেন তাদের স্বামী বশার হোসেন ও ইমরান হোসেন। বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, প্রক্সি শিক্ষকরাই তাদের নিয়মিত ক্লাস নেন। ইমরান হোসেন এবং বশার হোসেন তাদের স্ত্রীদের প্রক্সি ক্লাস নেয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, তারা এমনি বিদ্যালয়ে এসেছেন। তাদের স্ত্রী শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে নেই কেন এ ব্যাপারে কোনো উত্তর দিতে পারেননি তারা। বিদ্যালয়ের অপর শিক্ষক কুলসুম বেগম এবং ফেরদাউস বেগম পিটিআইতে রয়েছেন বলে জানা গেছে।
চরবোরহান ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. নজির আহমেদ সরদার বলেন, চরবোরহান ইউনিয়নের প্রায় বিদ্যালয়ে প্রক্সি শিক্ষক দিয়ে ক্লাস নেয়া হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসেন প্রক্সি শিক্ষকের কথা অস্বীকার করে বলেন, তিনি অফিসের কাজে উপজেলায় রয়েছেন তাই বিদ্যালয়ে যেতে পারেননি। উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আল মামুন বলেন, প্রক্সি শিক্ষকদের ব্যপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রুহুল আমীন বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর