× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

নড়বড়ে নব্বইয়ে বাংলাদেশের ‘সেরা’ মুশফিক

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২৭ নভেম্বর ২০২১, শনিবার

২০০৭ সালে শচীন টেন্ডুলকার টানা ছয় ওয়ানডেতে ফেরেন নার্ভাস নাইনটির শিকার হয়ে। সে বছর এর প্রভাব পড়ে শচীনের টেস্ট ব্যাটিংয়েও। টেস্টেও এক ইনিংসে ফেরেন ৯১ রানে। এই সময়টাতে ৮০’র ঘরে পৌঁছাতেই চাপে পড়ে যেতেন এই ব্যাটিং লিজেন্ড। ২০০৭ এ টেস্টে আশির ঘরে দুইবার আউট হয়েছেন। নড়বড়ে নব্বইয়ে সবচেয়ে বেশিবার আউট হয়েছেন ভারতের ব্যাটিং গ্রেট। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে বেশিবার সাজঘরে ফেরার রেকর্ড মুশফিকুর রহীমের।

টেস্টে তামিম ইকবালের (৯ সেঞ্চুরি) পরই সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি মুশফিকের। ৭টি শতরান তার।
এরমধ্যে দুটি ডাবল সেঞ্চুরি। টেস্টে মুশফিকের সেঞ্চুরি সংখ্যা থাকতো তামিমের চেয়ে বেশি। যদি না চারবার তিন অঙ্কের খুব কাছে গিয়ে না ফিরতেন। টেস্টে আগে তিনবার সেঞ্চুরি মিসের হতাশায় পুড়েছিলেন মুশফিক। চতুর্থবার তেতো স্বাদ পেলেন চট্টগ্রাম টেস্টে। পাকিস্তানের বিপক্ষে দলের বিপর্যয়ের সময় হাল ধরেছিলেন। লিটন দাসের সঙ্গে গড়েন দুইশ ছাড়ানো জুটি। একপ্রান্ত আগলে ছুটছিলেন অষ্টম টেস্ট সেঞ্চুরির দিকে। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার আগে ফাহিম আশরাফের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন মুশফিক। নার্ভাস নাইনটির শিকার হয়ে ফেরেন ৯১ রানে। টেস্টে এ নিয়ে চারবার নব্বইয়ের ঘরে আউট হলেন মুশফিক। চট্টগ্রামে এর আগে দুইবার সেঞ্চুরি মিসের হতাশায় পুড়েছেন তিনি। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৯৫ ও ২০১৮তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করেন ৯২ রান। মাঝে ২০১৩ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ফিরেছিলেন ৯৩ রানে।

আর্ন্তাতিক ক্রিকেটে ৮ বার নব্বইয়ের ঘরে পৌঁছেও সেঞ্চুরির স্বাদ পাননি মুশফিক। ওয়ানডেতেও চারবার এই আক্ষেপ সঙ্গী এই হয়েছে এই কিপার-ব্যাটারের। দুটিই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ। টেস্টে মুশফিকের সমান ৪ বার নব্বইয়ে আটকে গেছেন সাকিব আল হাসান। তিন সংস্করণ মিলিয়ে সাকিবের এই তেতো অভিজ্ঞতা ৭ বার। এরপরই রয়েছেন তামিম ইকবাল। বাংলাদেশ ওপেনার টেস্টে নব্বইয়ে থমকে গেছেন ৩ বার, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মোট ৬ বার।

টেস্টে নব্বইয়ে সবচেয়ে বেশিবার আটকে যাওয়ার বিশ্বরেকর্ডের শীর্ষে আছেন যৌথভাবে শচীন টেন্ডুলকার, রাহুল দ্রাবিড় ও স্টিভ ওয়াহ। তিনজনই এই স্বাদ পেয়েছেন ১০ বার করে। তিন সংস্করণ মিলিয়ে শীর্ষে শচীন, ২৮ বার।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর