টানা দুই বাউন্ডারিতে পাকিস্তানের জয় নিশ্চিত করেন আজহার আলি। তার এই আগ্রাসনে স্পষ্ট চট্টগ্রাম টেস্টে গত দেড় দিনে পাকিস্তানের দাপট। ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে জিতে সিরিজে ১-০তে এগিয়ে গেল সফরকারীরা। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট ঢাকায়, ৪ঠা ডিসেম্বর থেকে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ৩৩০
পাকিস্তান প্রথম ইনিংস: ২৮৬
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস: ১৫৭
পাকিস্তান দ্বিতীয় ইনিংস: ৫৮.৩ ওভারে ২০৩/২ (আবিদ ৯১, আব্দুল্লাহ ৭৮, আজহার ২৪*, বাবর ১৩*; তাইজুল ১/৮৯, মিরাজ ১/৫৯)
জোড়া সেঞ্চুরি হলো না আবিদেরআরেকটি সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ৯ রান আগে থামতে হলো আবিদ আলিকে (৯১ রান)। তাইজুল ইসলামের বলে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হন তিনি। প্রথম ইনিংসে করেন ১৩৩ রান। এক িটেস্টে জোড়া শতকের খুব কাছ থেকে ফিরতে চাননি। রিভিউ নিয়েছিলেন।
তবে আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত আর বদলায়নি।
অবশেষে সাফল্যের দেখা পেল বাংলাদেশএকটি উইকেটের জন্য চাতক পাখির মতো অপেক্ষা বাংলাদেশের বোলারদের। পাকিস্তানের দুই ওপেনার আবিদ আলি ও আব্দুল্লাহ শফিক বোলারদের কোনো সুযোগই দিচ্ছিলেন না। দীর্ঘ সময় পর ভুল করলেন আব্দুল্লাহ। মেহেদি হাসান মিরাজের বলে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে ফিরলেন অভিষিক্ত ওপেনার। তার আগে করেন ৭৩ রান। অভিষেক টেস্টেই জোড়া হাফসেঞ্চুরি করলেন আব্দুল্লাহ। প্রথম ইনিংসে করেন ৫২ রান। প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙে ১৪৬ রানে। এবার ১৫১ রানে।