শেষের পাতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার এক অনন্য বাতিঘর: প্রেসিডেন্ট
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
২০২১-১২-০২
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাঙালি জাতির শিক্ষা, সংস্কৃতি ইতিহাস ঐতিহ্য, গবেষণা, উদ্ভাবন, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, প্রগতিশীল ভাবনা, জাতি গঠন ও দেশাত্মবোধ ভাবনার এক তেজোদীপ্ত আলোকবর্তিকা। বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার এক অনন্য বাতিঘর। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শতবর্ষ পূর্তি অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর আবদুল হামিদ ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর বছরে পালিত হওয়ায় ঢাবির শতবর্ষ অনুষ্ঠানকে আরও বেশি তাৎপর্যপূর্ণ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর হতে উপমহাদেশে স্বাধীনতাকামী মানুষের উদারনৈতিক, মুক্ত চেতনা নির্ভর সামষ্টিক জ্ঞান অর্জনের কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ঔপনিবেশিক মানসিকতা মুক্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামেরও সূতিকাগার হয়ে উঠেছিল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গঠনে এ বিশ্ববিদ্যালয় ভূমিকা রাখবে প্রত্যাশা করে বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগামীতে একটি উন্নত মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন সংবেদনশীল বৈষম্যহীন বিশ্ব গড়ে তোলার কারিগর তৈরি হবে এবং তারা অগ্রণী ভূমিকা রাখবে- এটি আমাদের প্রত্যাশা। ঢাবির শতবর্ষ অনুষ্ঠানে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী এবং ঢাবির অ্যালামনাই লোটে শেরিং উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ এবং ঢাবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) ও শতবর্ষ উদ্যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সদস্য-সচিব অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল। পরে বিকাল ৪টায় ঢাবির ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় যেখানে সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম দিনের অনুষ্ঠান শেষ হয়। চার দিনব্যাপী ঢাবির শতবর্ষ উৎসবের ২য়, ৩য় ও ৪র্থ দিনেও কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বিকাল ৪টায় আলোচনা সভা এবং সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। আলোচনা সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, গবেষক ও অ্যালামনাইগণ অংশগ্রহণ করবেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গঠনে এ বিশ্ববিদ্যালয় ভূমিকা রাখবে প্রত্যাশা করে বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগামীতে একটি উন্নত মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন সংবেদনশীল বৈষম্যহীন বিশ্ব গড়ে তোলার কারিগর তৈরি হবে এবং তারা অগ্রণী ভূমিকা রাখবে- এটি আমাদের প্রত্যাশা। ঢাবির শতবর্ষ অনুষ্ঠানে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী এবং ঢাবির অ্যালামনাই লোটে শেরিং উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ এবং ঢাবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) ও শতবর্ষ উদ্যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সদস্য-সচিব অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল। পরে বিকাল ৪টায় ঢাবির ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় যেখানে সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথম দিনের অনুষ্ঠান শেষ হয়। চার দিনব্যাপী ঢাবির শতবর্ষ উৎসবের ২য়, ৩য় ও ৪র্থ দিনেও কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বিকাল ৪টায় আলোচনা সভা এবং সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। আলোচনা সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, গবেষক ও অ্যালামনাইগণ অংশগ্রহণ করবেন।