× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কুমিল্লায় কাউন্সিলর খুনের প্রধান আসামি শাহ আলম বন্দুকযুদ্ধে নিহত

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
(২ বছর আগে) ডিসেম্বর ২, ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহা হত্যাকাণ্ডের মামলায় প্রধান আসামি শাহ আলম বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাতে কুমিল্লা চাঁনপুর গোমতী নদীর বে‌ড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক প‌রিমল দাস।

‌তিন জানান, ক‌য়েকজন অস্ত্রধারী দুস্কৃ‌তি চাঁনপুরস্থ গোমতী নদীর বে‌ড়িবাঁধে অবস্থান করছে। এমন সংবাদ পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা এবং ডিবি পুলিশের একাধিক টিম আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালায়।
পুলিশের টিম পৌঁছালে আসামিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি করতে থাকে। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা নিজেদের জীবনের নিরাপত্তার স্বার্থে পাল্টা গুলি বর্ষণ করে। গোলাগুলির একপর্যায়ে কয়েকজন সন্ত্রাসী পালিয়ে যায়। গুলিবর্ষণ শেষে ঘটনাস্থলে এক ব্যক্তিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে পুলিশের দুইজন সদস্য আহত হন। আহত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসার জন্য পুলিশ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল হতে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত একটি ৭.৬৫ পিস্তল এবং গুলির খোসা এবং কার্তুজের খোসা উদ্ধার করা হয়েছে।  নিহত‌ের লাশ কু‌মিল্লা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা আছে।
সে কাউন্সিলরসহ জোড়া খুনের ঘটনায় সরাসরি জড়িত ছিল বলে দাবি করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাতে মামলার ৩ নম্বর আসামি নগরীর সুজানগর এলাকার রফিক মিয়া ছেলে মো. সাব্বির রহমান (২৮) ও মামলার ৫ নম্বর আসামি নগরীর সংরাইশ এলাকার কাঁকন মিয়ার ছেলে সাজন (৩২) পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ২২ শে নভেন্বর সোমবার নগরীর পাথরিয়াপাড়ায় ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র সৈয়দ মোঃ সোহেলের কার্যালয়ে বৃষ্টির মতো গুলি করে সন্ত্রাসীরা। এসময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহা নিহত। গুলিবিদ্ধ হয় আরো ৬জন। পরে ২৩ নভেন্বর মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় শহরের সুজানগর বৌবাজার এলাকার মৃত জানু মিয়ার ছেলে ‘মাদক ব্যবসায়ী’ শাহ আলমকে প্রধান আসামি করে এজাহার নামীয় ১১ জনসহ মোট ২১ জনকে আসামি করা হয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
Tanbir
২ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১০:৫৯

আলহামদুলিল্লাহ,ভালো একটি কাজ করলো আইনশৃঙ্খলা প্রশাসন,আরো বাকি হত্যাকারীদের ঠিক এইভাবে শাস্তি দিন

BUKM
২ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ২:০৪

কেনো তাকে জীবিত ধরা গ্রেফতার করা হলো না? মাষ্টারমাইন্ড বা পরিকল্পনাকারী কে বাঁচাতেই এই ক্রসফায়ার।

Khokon
২ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১:৫১

নেপথ্যের রাঘব বোয়ালদের নিশ্চিন্তে ঘুমানোর বন্দোবস্ত করা হল।

অন্যান্য খবর