ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের লাঞ্ছনা ও অপদস্থের শিকার হওয়ার পর তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কুয়েট অধ্যাপক সেলিম হোসেনের মৃত্যু হওয়ার ঘটনায় আমি বড়ই ব্যাথিত এবং অন্তরে আঘাত পেলাম ।১৯৮৮ সালে স্বৈরাচার হুমু এরশাদ সৃষ্ট জাতিয় ছাত্র সমাজের ছাত্রদের হাতে রাতের বেলায় আমি আমার বাসায় অবরুদ্ধ হয়েছিলাম এবং আমার স্ত্রীকে বিধবা করে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছিল । আমি সকলকে পাশ না করানোর সিদ্ধান্তে অনড় ছিলাম । বিধায়, সকালে পরীক্ষক হিসেবে ইস্তফা দিয়ে অতি দ্রুত দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলাম । কিন্তু অধ্যাপক সেলিম হোসেনের কপালে তা জুটলনা; চিন্তা করতে আমার দুচোখ ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। আল্লাহ মালিক তাঁকে জান্নাত বাসী করুন ।
Khaja
৩ ডিসেম্বর ২০২১, শুক্রবার, ৭:৪৩সোনার ছেলেরা আমি তোমাদের অনেক ভালোবাসি সকল কুকর্মে আমি তোমাদের পাশে আছি।