× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কাঁদলেন রচনা

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার

গত ১৫ নভেম্বর বাবা হারান কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি। এরপর শোকস্তব্ধ হয়ে যান নায়িকা। বাবার চলে যাওয়ার শোক কাটিয়ে উঠতে না পেরে কিছুদিন ‘দিদি নাম্বার-১’ উপস্থাপনা থেকেও দূরে ছিলেন তিনি। বাবার পরলৌকিক কাজ সেরে ২৭ নভেম্বর থেকে আবার ‘দিদি নাম্বর-১’এর শুটিং করেছেন রচনা। যা সম্প্রচারিত হয়েছিল ২৯ নভেম্বর। শুটিংয়ে ফিরে ফেসবুক লাইভে রচনা জানিয়েছিলেন আপনারা সবাই জানেন এতদিন আমি কেন আসতে পারিনি। অনেকদিন পর আবার সেটে ফিরলাম। ঘরে ফিরে আসার মতোই।
আশা করছি আবার সবাইকে আনন্দ দিতে পারব।এরপর নিজের ‘রচনাস ক্রিয়েশন’-এর বিয়ে স্পেশ্যাল কালেকশান নিয়ে লাইভ করেন অভিনেত্রী। আর সেখানেই স্পষ্ট ফুটে ওঠে বাবাকে হারানোর শোক। মাসখানেক হতে চললেও রচনার কথায় বিসাদের সুর ছিল স্পষ্ট। ক্ষমা চেয়ে নিয়ে জানান, এতদিন আমি সবকিছু থেকে দূরে ছিলাম। শুটিংও বন্ধ রেখেছিলাম। লাইভে তো আসছিলামই না। জানেন আপনারা আমি আমার বাবাকে হারিয়েছি। বাবাকে তো খুব মিস করি। এর আগে যতবার লাইভ করেছি বাবা পাশে থাকতেন। বাবা আমাকে বলতেন ভালো করে করবে। যেটা করছ মন দিয়ে করবে। বাবা চলে যাওয়া আমার কাছে শক ছিল। রচনা বন্দ্যোপধ্যায় হওয়া, কাজ করার পিছনেও আমার বাবা। সবসময় আমাকে অনুপ্রাণিত করতেন। যখন আমি ভাবলাম রচনাস ক্রিয়েশন শুরু করব, তখনও বাবাই আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। বাবা আমার ছিল একটা পিলারের মতো। তাই আগের লাইভে দেওয়া নতুন নতুন শাড়ির কালেকশন নিয়ে আসব, এই কথা রাখতে পারিনি। কিন্তু পরে ভাবলাম, বাবা তো এরকমটা কখনও চায়নি, যে আমি সব ছেড়ে ঘরে বসে থাকব। থাই ধীরে ধীরে আবার ফিরলাম কাজে। লাইভের মাঝখানেই রচনা কেঁদে জানান, বাবাই ছিল তার জীবনের সমস্ত কাজের অনুপ্রেরণা। তাদের সম্পর্ক ছিল বন্ধুর মতো। তাই তো পিতৃহারা হয়ে প্রথমটা দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন তিনি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর