× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পুতুলের সরব সময়

বিনোদন

স্টাফ রিপোর্টার
৮ ডিসেম্বর ২০২১, বুধবার

গান নিয়ে সরব সময় পার করছেন ক্লোজআপ ওয়ান তারকা সাজিয়া সুলতানা পুতুল। স্টেজ শো, টিভি অনুষ্ঠান ও নতুন গান নিয়ে চলছে তার ব্যস্ততা। চলতি পুরো বিজয়ের মাসজুড়েই চলবে তার এই ব্যস্ততা। এরমধ্যে করোনার কারণে সংগীতাঙ্গন বেশ স্থবির হয়ে পড়েছিলো। তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এখন আবার গতি চলে এসেছে এই অঙ্গনে। আর এই গতিতে নিজেকে শামিল করেছেন পুতুলও। এরইমধ্যে হাতিরঝিলের এম্ফোথিয়েটারে আয়োজিত লাল সবুজের মহোৎসবে সংগীত পরিবেশন করেছেন তিনি। সঙ্গে মিউজিশিয়ান হিসেবে ছিলেন পুতুলেরই স্বামী ও সংগীত পরিচালক সৈয়দ রেজা আলী।
পুতুল বলেন, এ অনুষ্ঠানে আমি ও রেজা অনেকটা সময় পর একসঙ্গে এক স্টেজে পারফর্ম করেছি। এত সুন্দর একটি আয়োজনে অংশ নিয়ে ভালো লেগেছে। চলতি ডিসেম্বরজুড়েই আসলে বিজয়ের বেশকিছু শো রয়েছে। এর বাইরে অন্য শোগুলোতেও গাইছি। ভালো লাগছে। কারণ মধ্যে করোনার কারণে আমরা শিল্পীরা প্রায় দুই বছর তেমন শো করতে পারিনি। শ্রোতাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের পথটা রুদ্ধ ছিল। তবে এখন পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। খুব ভালো লাগছে সারা দেশেই শো নিয়ে শিল্পী-মিউজিশিয়ানরা ব্যস্ত সময় পার করছে। আমি নিজেও ব্যতিক্রম নই। শো নিয়ে তুমুল ব্যস্ততা চলছে। এই মৌসুমটা আশা করছি এমন করেই যাবে। নতুন গানের কি খবর? পুতুল উত্তরে বলেন, খুব ভালো চলছে। অন্যের কথা, সুর ও সংগীতে গাইছি। আবার নিজের কথা, সুর ও সংগীতেও গান করছি। আমি ও রেজা একসঙ্গে বেশকিছু কাজ করছি। আমাদের গানবাড়ি স্টুডিওতে একসঙ্গে বসে কাজ করলে কখন যে সময় চলে যায় বুঝতেই পারি না। নতুন বেশকিছু গান জমা হয়েছে। আশা করছি দ্রুতই এগুলো শ্রোতাদের জন্য প্রকাশ করতে পারবো। এদিকে সামনেই একুশে গ্রন্থমেলা। প্রতি মেলাতেই গত কয়েক বছর ধরে বই প্রকাশ করে আসছেন পুতুল। সব ঠিক থাকলে এবারো তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। এবার একটি কাব্যগ্রন্থ তৈরি করছেন এ গায়িকা। এর আগে তার দুটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ হয়েছিল। পুতুল বলেন, এরইমধ্যে নতুন এ কাব্যগ্রন্থের কাজ শেষ। চলতি মাসেই এর পাণ্ডুলিপি প্রকাশকের কাছে জমা দিয়ে দেবো। পুতুল বলেন, লেখালেখি আসলে আমার মনের খোরাক। এর প্রতি ভালোবাসা অনেক আগে থেকেই। বইমেলা আমাদের প্রাণের মেলা। এখন এই মেলায় বই প্রকাশ আমার জন্য একটি নিয়মিত ব্যাপার হয়ে গেছে। আমি নিজেও বইমেলায় উপস্থিত থাকি সময়-সুযোগ মিললেই। এবারো আশা করছি খুব ভালো একটি মেলা লেখক-পাঠকরা আমরা উপভোগ করতে পারবো।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর